সালমা সুলতানা, রাজ্য পুলিশ ও কলকাতা পুলিশ আবাসন সমিতির পক্ষ থেকে অভিযোগ করেন,
গত এক বছর ধরে পুলিশের ওপর ক্রমাগত অপমান, কটূক্তি ও আক্রমণ চলছে। নবান্ন অভিযানের দিন বিরোধী দলনেতা নগরপালকে কটূক্তি করেছেন এবং প্রশান্ত সরদারের উপর হামলা হয়েছে—যার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন তাঁরা।
তিনি বলেন,
“আমরা এতদিন সহ্য করেছি, কিন্তু সহ্যের বাঁধ ভেঙে গেছে। বাধ্য হয়েই আন্দোলনে নেমেছি।”advertisement
সালমা সুলতানা আরও বলেন, অনুব্রত মণ্ডল এক সময় ক্ষমা চেয়েছিলেন এবং সেই ঘটনার প্রতিবাদে তাঁরা রবীন্দ্র সদনে অবস্থান করেছিলেন। তদন্ত চলছে এবং তার অগ্রগতিতে তাঁরা সন্তুষ্ট।
একের পর এক নেতা খুন! ‘আইন-শৃঙ্খলার ভার কি শুধু ওসিদের উপর?’ গর্জে উঠলেন মমতা!
জবা ফুল ফুটবে টবেও! মানুন এই ৯টি নিয়ম, প্রতি দিন পুজোর ফুলে উপচে পড়বে গাছ!
অনুব্রত মণ্ডল প্রসঙ্গে প্রশ্ন উঠতেই তীব্র উত্তেজনা—পুলিশের পরিবারের সাংবাদিক বৈঠক গণ্ডগোলে ভেস্তে গেল, জাতীয় পতাকা অবমাননায় ক্ষোভ, দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবি।
জাতীয় পতাকা অবমাননার ঘটনাতেও তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে পুলিশের পরিবারের সদস্যরা দোষীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান।
তবে অনুব্রত মণ্ডল প্রসঙ্গে প্রশ্ন উঠতেই সাংবাদিকদের সঙ্গে পুলিশের পরিবারের সদস্যদের তর্কাতর্কি চরমে ওঠে, ফলে প্রশ্নোত্তর পর্ব কার্যত ভেস্তে যায় এবং বৈঠক গণ্ডগোলে শেষ হয়।