সিবিআই সূত্রে খবর, সুপারের বক্তব্য সন্তোষজনক নয়। সূত্রের দাবি, সংশোধানাগারের সুপার হিসাবে তিনি তার কর্তব্য পালন করেছেন বলে দাবি করেছেন দেবাশিস চক্রবর্তী। এমনকি সিবিআই দফতরে হাজিরা দিয়ে বেরোনোর সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে দেবাশিস চক্রবর্তী জানিয়েছেন, আবাসিকদের সুবিধা-অসুবিধা দেখার কাজ একজন সংশোধানাগার সুপারের।
আরও পড়ুন: ভোট ঘোষণার পরেই রাজনৈতিক ডামাডোল, রাজ্যপালের দ্বারস্থ হচ্ছে বঙ্গ বিজেপি! রয়েছে ‘বড়’ আর্জি
advertisement
সিবিআই সূত্রে দাবি, কোন পরিস্থিতিতে কুন্তল ঘোষ চিঠি লিখেছিলেন? চিঠি লেখার আগে সংশোধনাগারের কোনও আধিকারিকের সঙ্গে কুন্তল কথা বলেছিলেন? সুপারকে অভিযোগের কথা আগে বলেছিলেন কুন্তল ? এমনই বেশ কিছু প্রশ্নের মুখে নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্যের কথা বলেন প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারের সুপার।
৩১ মার্চ ও পয়লা মে সংশোধনাগারে বসে চিঠি লেখেন কুন্তল ঘোষ। সেই চিঠি নিয়ে বিশেষ সিবিআই আদালতে প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে কুন্তলকে। জানুয়ারি মাসে তাকে গ্রেফতার করে ইডি। ফেব্রুয়ারি মাসে নিজেদের হেফাজতে নেয় সিবিআই। তারপর একাধিকবার আদালতে পেশ করা হয়েছে তাকে। কিন্তু সেখানে এহেন কোনও অভিযোগ আনেননি তিনি। হঠাৎ এতদিন পর চিঠি দিয়ে অভিযোগ কেন করলেন কুন্তল? তাহলে কী কারও পরামর্শ? এই প্রশ্ন ওঠে আদালতেও। এই চিঠি মামলায় সংশোধানাগারে গিয়ে কুন্তলকে জেরা করেছে সিবিআই। ওই হাতের লেখা কুন্তলের কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।