তাই নির্ধারিত দিনেই ছাত্র ইউনিয়ন নির্বাচনের দাবিতে সোমবার বিকেল থেকে অধ্যক্ষের ঘরের সামনে অবস্থানে বসেছেন মেডিক্যাল পড়ুয়ারা। তাদের অভিযোগ, উচ্চপদস্থ কারও নির্দেশে এই নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে। কার নির্দেশে করা হল? কেন করা হল? অধ্যক্ষ বা কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে পড়ুয়াদের কোনও বার্তা দেয়নি।তাই ২২ ডিসেম্বর ছাত্র ইউনিয়ন নির্বাচনের দাবিতে অবস্থান শুরু করেছেন তারা। তাদের বক্তব্য, যতক্ষণ তাদের দাবি নিয়ে আলোচনা না হচ্ছে এবং দাবি মেনে নির্বাচন করা না হচ্ছে এই অবস্থান তাঁরা চালিয়ে যাবেন। উল্লেখ্য, এই একই দাবি নিয়ে গত অক্টোবর মাসেও অধ্যক্ষকে ঘেরাও করে রেখেছিলেন পড়ুয়ারা। প্রায় ৫০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ওই সময় এই অবস্থান চালিয়েছিলেন তারা। কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে উঠেছিল অবস্থান।
advertisement
আরও পড়ুন : বিধ্বংসী আগুনে ভস্মীভূত নিউটাউনের ২০ টিরও বেশি দোকান, সর্বস্বান্ত ব্যবসায়ীরা
কিন্তু ফের একই অবস্থা হওয়ায় ঘেরাও করতে তারা বাধ্য হয়েছেন বলে দাবি পড়ুয়াদের। তাদের অভিযোগ অবস্থান চলাকালীন সোমবার রাতে বাইরে থেকে কিছু যুবক এসে পড়ুয়াদের অবস্থান তুলে নিতে বলে হুমকি দিয়েছে। অবস্থান তোলা না হলে পরে তাদের দেখে নেওয়া হবে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ অবস্থানকারীদের। অভিযোগকারীদের বক্তব্য, শাসকদলের ছাত্র সংগঠন পরাজিত হবে বলেই নির্বাচন হতে দেওয়া হচ্ছে না। যদিও রোগী কল্যাণ সমিতির সদস্য তথা স্থানীয় কাউন্সিলর বিশ্বরূপ দে জানিয়েছেন, নির্বাচন কবে হবে তা স্থির করে স্বাস্থ্য বন। রাতে বউবাজার থানার তরফে অবস্থান তুলে নেওয়রোর জন্য আর্জি জানানো হলেও কোনও লাভ হয়নি।