বর্তমানে তৃণমূলের শিক্ষক সেলের নেতা শেখ সিরাজুল। শিক্ষক নেতা দুর্নীতি করে চাকরি পেয়েছেন বর্তমানে শিবপুর দীনবন্ধু ইন্সটিটিউশনের শিক্ষক ছিলেন। ২০০১ সালে চাকরি পান সিরাজুল। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু নির্দেশে আগেই FIR রুজু করে পদক্ষেপ শুরু হয়। একক বেঞ্চের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় সিরাজুল। ডিভিশন বেঞ্চ সিরাজুলে’র মামলা খারিজ করে দিলো।
advertisement
‘এমন ব্যক্তিকে কখনই শিক্ষকের চাকরিতে রাখা যায় না। এই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ বেআইনি।’- এমনই পর্যবেক্ষণ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার ডিভিশন বেঞ্চের।
আরও পড়ুন: কলকাতা শহরে ফের বেআইনি কলসেন্টারের খোঁজ! প্রতারণা! পুলিশের জালে ২১
প্রসঙ্গত,২০০১ সালে চাকরি থেকে বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। আদালতের নির্দেশের পরও ২৪ বছর ধরে চাকরি করে গিয়েছেন সিরাজুল। ডিভিশন বেঞ্চের নির্দেশ- বরখাস্ত হবেন শিক্ষক নেতা।
আরও পড়ুন: ইদে কেমন থাকবে বাংলার আবহাওয়া? ঝড়বৃষ্টি-বাজের তাণ্ডব কোন কোন জেলায়? লেটেস্ট আপডেট জানুন
একইসঙ্গে ভুয়ো নিয়োগের যে মামলা সিরাজুলের বিরুদ্ধে চলছিল তা চলবে। এই শূন্যপদে এসএসসি পরবর্তী নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ করবে। একক বেঞ্চে মূল মামলাকারীর আইনজীবী ফিরদৌস শামীম জানান, ২০০১ এক সালে নির্দেশের ভুল ব্যাখ্যা করে চাকরি নেয় সিরাজুল।