তাঁর বকেয়া বেতন মিটিয়ে দেওয়ারও নির্দেশ দেয় আদালত। উত্তর দিনাজপুরের টুটিকাটা হারমা আদিবাসী জুনিয়র গার্লস স্কুলে চাকরি করতেন রায়গঞ্জের বাসিন্দা সংযুক্তা। ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি স্কুল সার্ভিস কমিশন করোনেশন স্কুলে ইংরেজি বিষয়ের শিক্ষিকা হিসেবে তাঁর নাম সুপারিশ করে। সেই মতো ওই নিয়োগে অনুমতি দেন জেলা স্কুল পরিদর্শক।
আরও পড়ুন: বড় খবর, আমূল বদলে যাবে কলকাতা বিমানবন্দর! কী পরিবর্তন আসছে?
advertisement
কিন্তু বাধ সাধেন করোনেশন স্কুলের তৎকালীন টিচার ইনচার্য শুভাশিস বসাক ও পরে টিচার ইনচার্জ স্বপন চক্রবর্তী এবং বর্তমান প্রধান শিক্ষক কালীচরণ সাহা। তাঁদের বক্তব্য ছিল, ইতিমধ্যে এক জন শিক্ষক ওই বিষয়ে কর্মরত রয়েছেন। অবশেষে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ওই শিক্ষিকা। আদালতে নিজেদের ভুল স্বীকার করেন শিক্ষকদ্বয়।
আরও পড়ুন: রাজ্যের উপর দুটি নিম্নচাপ, আচমকাই বদলে যাবে বাংলার আবহাওয়া? যা বলছে হাওয়া অফিস...
১৩ মাসের বেতন বাবদ প্রায় সাড়ে সাত লক্ষ টাকা বকেয়া রয়েছে ওই শিক্ষিকার। শুক্রবার শুনানিতে বিচারপতি করোনেশন স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং তৎকালীন টিচার ইনচার্জদের বলেন, ‘‘অবিলম্বের নিজেদের পকেট থেকে শিক্ষিকার বেতন মিটিয়ে দিতে হবে। আদালত প্রকারান্তরে জানিয়ে দিয়েছে, কারও ব্যক্তিগত ভুলের দায় কেন সরকার নেবে? শিক্ষিকার মোট বেতনের অর্থ ভাগাভাগি করে মেটানোর নির্দেশ দিয়েছে কোর্ট।