অপহরণের পর ওই ব্যবসায়ীর পরিবারের সদস্যের কাছে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন করে অপহরণকারীরা। এরপরই কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করে পরিবার। অভিযোগের পরপরই আসরে নামে কলকাতা পুলিশ। তড়িঘড়ি শুরু হয় তদন্ত। প্রাথমিক অনুসন্ধানের পরই মেলে ব্যবসায়িক শত্রুতার ক্লু।
আরও পড়ুন: দাদার বাড়িতে পড়ে রয়েছে বোনের রক্তাক্ত দেহ! ভাঙড়ে অবিশ্বাস্য ঘটনা, নেপথ্যে কী?
advertisement
বুধবার রাত পর্যন্তও ওই ব্যবসায়ী কোথায় আছেন, তা বোঝা সম্ভব হচ্ছিল না। ফলে উদ্ধার করা যাচ্ছিল না ওই ব্যবসায়ীকে। তবে, তদন্তসূত্রে পুলিশ জানতে পারে, পুলিশ সেজে অপহরণ করা হয়েছিল ওই ব্যবসায়ীকে। ঘটনার গুরুত্ব বুঝেই বুধবার রাতে পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল লালবাজারে বৈঠকে বসেন।
আরও পড়ুন: 'মনে কষ্ট নিয়ে ঘরে বসে আছেন', বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ! কোন প্রসঙ্গে বললেন এমন কথা?
সেই বৈঠকের পরই যুগ্ম কমিশনার অপরাধ মুরলীধর শর্মা কসবা থানায় চলে আসেন। এক ঘন্টা বৈঠকের পরে উদ্ধার অপারেশন শুরু করে লালবাজার। আর শেষমেশ কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মেলে সাফল্য। টালিগঞ্জ এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয় ওই ব্যবসায়ীকে। একইসঙ্গে মূল ষড়যন্ত্রকারী সহ পাঁচ জনকে আটক করে পুলিশ। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে অপহরণের কাজে লাগানো দুটি গাড়িও।