শিক্ষামন্ত্রীর কথায়, “রাজ্যপালের উচিত, অবিলম্বে মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে বৈঠকে বসে সমাধানসূত্র খোঁজা। পাশাপাশি শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর কথা না শোনার জন্য তাঁর কাছে দুঃখপ্রকাশ করাও উচিত রাজ্যপালের।’’
আরও পড়ুন : নিশানা অভিষেক! আর শুধু তারিখ নয়, গোটা ক্যালেন্ডার তুলে ধরলেন শুভেন্দু অধিকারী
ব্রাত্যর কটাক্ষ, “রাজ্যপাল সমান্তরাল প্রশাসন চালাতে গিয়ে, একটা হেল্পলাইন চালু করেছিলেন। দিদিকে বলো নয়, করেছিলেন রাজ্যপালকে বলো। আর এখন সেই হেল্পলাইনে ফোন করলে রাজ্যপালকে পাওয়া যাচ্ছে না। আসলে বেলা বোস নেই, আনন্দ বোসও নেই। রাজ্যপালের তো প্রাণ মাঝে মধ্যে রাজ্যের জন্যে কাঁদে৷ উত্তরবঙ্গে গেলেন দিল্লি থেকে৷ ১৫ মিনিট সময় দিতে পারছেন না কেন? আমাদের কর্মসূচী ঘোষণা হতেই, আপনি ফেরা স্থগিত করলেন কেন? আজ নয়, কাল নয়, তিনদিন পর সময় দিন। কিন্তু সময় দিন।”
advertisement
আরও পড়ুন : পশ্চিমী ঝঞ্ঝা…! নিম্নচাপ…! আগামী ৪৮ ঘণ্টায় আবহাওয়ার তোলপাড়? আইএমডি-র বড় আপডেট
রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসকে উদ্দেশ্য করে শিক্ষামন্ত্র্রী যোগ করেন, “আপনি জেনে রাখুন উপরাষ্ট্রপতি পদ একটাই। এখন আর হবে না৷ আগেরটা হয়েছে মানে,আবার হবে সেটা নয় কিন্তু। আপনি নৈরাজ্যপাল কেন হয়ে যাচ্ছেন? কেমন একটা ভৌতিক নীরবতা। গা ছমছমে ব্যাপার৷ আমরা ভূতে ভয় পাই৷ আর ভৌতিক আচরণ করবেন না। আপনি বিজেপি নেতার সঙ্গে দেখা করেন। আমাদের সঙ্গে দেখা করার অসুবিধা কোথায়? তিন লাখ শুনে ভয় পেতে হবে না। আমরা আপনার কাছে তিন লাখ লোক নিয়ে যাব না। বড়জোড় ৩-৪ জন যাবে।” উল্লেখ্য, আদালতের নির্দেশ এবং ব্রাত্যের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে রাজভবনের তরফে এখনও কোনও প্রতিক্রিয়া জানানো হয়নি।