তিনিও এও বলেন, "ওঁকে ধন্যবাদ জানাই পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ওঁর আক্রমণের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য।" অন্যদিকে বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, "জনপ্রতিনিধিরা তো নয়, তৃণমূলে এখন পুলিশই দল চালাচ্ছে। তৃণমূলের এখন যা অবস্থা তাতে যে কোনও সময় তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে দল। এখন শুধু সেই সময়ের অপেক্ষা।"
আরও পড়ুন: দুর্গা পুজো জেলেই কাটবে, অনুব্রতকে ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ
advertisement
আরও পড়ুন: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে রিপোর্ট পেশ সিবিআই-এর, বিচারপতি বললেন 'বিস্ময়কর তথ্য'
প্রশাসনের অসহযোগিতা নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হন শাসক দলের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর৷ সোমবার মুখ্যমন্ত্রীকে এই বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ জানিয়ে চিঠি দেন তিনি৷ বিধায়ক হুমায়ুনের অভিযোগ, "পুলিশ শাসক দলের বিধায়কের ফোনটাই ধরে না। সমস্যার সমাধান এরা করতে চায় না৷ সমস্যা জিইয়ে রাখছে।" পুলিশের বিরুদ্ধেই জবরদখলের অভিযোগ আনেন তৃণমূল বিধায়ক। ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীরের নেতৃত্বে ভরতপুর থানা ঘেরাও করা হয়। ওসির অপসারণ চেয়ে থানা ঘেরাও করেছেন খোদ শাসকদলের বিধায়ক।
অবশ্য এ ব্যাপারে বিজেপির কথাকে গুরুত্ব দিতে রাজি নন বিধায়ক। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, 'বিজেপি মুর্শিদাবাদ জেলায় দুটি আসন পেয়েছে পুলিশের সাহায্য নিয়ে। আমি সাতদিন অপেক্ষা করব। এর মধ্যে সমস্যার সমাধান না হলে দেখুন না কী করি'!