প্রথম, ২২ জুলাই, ‘খোঁজ মেলেনি’ এমন ভোটারের ছিল ১১,৪৮৪ জন। কিন্তু ২৩ জুলাই, মাত্র একদিনে সেই সংখ্যাটা আচমকাই বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ!
দ্বিতীয়, যখন ভোটার কভারেজ ছিল ৮৮.১৮%, তখন বাতিলের জন্য চিহ্নিত ভোটারের সংখ্যা ছিল ৩৫ লক্ষ। এখন কভারেজ বেড়ে ৯৮.০১%, কিন্তু সংখ্যাটা অদ্ভুতভাবে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ লক্ষ! অর্থাৎ, নতুন করে সমীক্ষা করা ৭৭.৬২ লক্ষ ভোটারের মধ্যে ২১ লক্ষ ভোটারকে বাতিলের জন্য চিহ্নিত করা হয়েছে।
advertisement
এই দুই তথ্যের উল্লেখ্য করে তৃণমূলের প্রশ্ন
কারা এই ভোটার, যাঁদের তালিকা থেকে ছেঁটে ফেলা হচ্ছে?
এই সংখ্যাগত কারসাজি রাতারাতি ঘটল কীভাবে?
এটা কি চুপিসারে ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার একটা ষড়যন্ত্র?
জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে দেশবাসীর কাছে এখনই স্বচ্ছতার সঙ্গে সরকারি ব্যাখ্যা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে তৃণমূল। যখন চুপিসারে গণতন্ত্রের ভিত ধ্বংস করার চেষ্টা চলছে, তখন চুপ করে থাকা কোনও বিকল্প নয়, জানিয়েছে রাজ্যের শাসক দল।