কোন কোন রাস্তার প্যাচওয়ার্ক করা হচ্ছে তার বিস্তারিত তালিকা ও পূর্ত দফতরের তরফে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে প্রতিটি জেলাকে। এর পাশাপাশি গোটা বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই পর্যালোচনা বৈঠক করেছেন মন্ত্রী পুলক রায়। প্রতিটি জেলার ইঞ্জিনিয়ারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, বর্ষার কথা মাথায় রেখে যেন এই প্যাচওয়ার্কের কাজ করা হয়। যদিও পুজোর মধ্যেও বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। এর জন্য খরচ হবে কয়েক কোটি টাকা। আধিকারিকদের দাবি এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ রয়েছে রাজ্যের পূর্ত দফতরের কাছে। তাই সে ক্ষেত্রে রাস্তার প্যাচওয়ার্কের কাজে অর্থ খুব একটা সমস্যা হবে না।
advertisement
আরও পড়ুন: ঘুপচি ঘরে গ্যাস সিলিন্ডার রেখে কাজ, ভয়ঙ্কর বিপদেও হুঁশ নেই বউবাজারের!
আরও পড়ুন: 'ডিসেম্বর থেকে সরকার চালাতে দেব না', তৃণমূলকে বড় চ্যালেঞ্জ শুভেন্দু অধিকারীর
অন্যদিকে এদিনই রাজ্যে পূর্ত দফতরের তরফে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে পুজোর আগেই চালু করে দেওয়া হবে টালা ব্রিজ। তা নিয়ে গত সপ্তাহেই গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হয়। পাশাপাশি জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ যাতে বিভিন্ন জেলার জাতীয় সড়কের অধীনে যে রাস্তাগুলি রয়েছে তার মেরামতির কাজ যেন দ্রুত করা হয়, সে বিষয়েও নবান্নের তরফে বিশেষভাবে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলেই সূত্রে খবর। মূলত জাতীয় সড়কের একাধিক অংশ খানা-খন্দে ভরে রয়েছে। বিশেষত ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় সড়কের বেহাল দশা তৈরি হয়েছে টানা বৃষ্টির জেরে। তাই সেই জাতীয় সড়কগুলিও যাতে দ্রুত মেরামতি করা হয় সেই বিষয়েও রাজ্য পূর্ত দপ্তর ও নবান্নের তরফে বিশেষভাবে আবেদন জানানো হয়েছে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের কাছে। ধনধান্য স্টেডিয়ামও ১৫ নভেম্বরের মধ্যেই চালু করার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্যের পূর্ত দফতর।