TRENDING:

Bhawanipur Murder: ভবানীপুরের খুনে ব্যবহার হয়েছে 7mm পিস্তল! সঙ্গে ছিল ধারালো বস্তু

Last Updated:

এই খুনের পিছনে আসল কারণ কী ?

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: ব্যবসায়ী দম্পতির খুনের ঘটনার তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পেরেছে রশ্মিতা শাহকে খুন করা হয়েছে সেভেন এমএম পিস্তল দিয়ে। রশ্মিতা শাহের দেহ ঘরের মধ্যে খাটের উপর থাকলেও পা ছিল মাটির দিকে, ঘটনাস্থল ঘুরে পুলিশ দেখে দেহ চিৎ হয়ে আছে ও মাথার পিছনের দিকে রয়েছে বুলেট ইঞ্জুরি। সেই ঘরের একটি আলমারি ভাঙা ও অগোছালো অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে (Bhawanipur Murder)।
advertisement

অশোক শাহের দেহ বসার ঘরের পড়ে ছিল ও পেটের ডান দিকে ও গলায় ধারালো বস্তু দিয়ে তাকে আঘাত করা হয়েছে। মঙ্গলবার দিনভর বিভিন্ন ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ জানতে পারে, তাদের ফ্ল্যাট বিক্রি করার পরিকল্পনা চলছিল, বেশ কিছু দিন আগে সেই ফ্ল্যাটের অগ্রিম হিসাবে এক লক্ষ টাকার চেক দেওয়া হয় ব্যবসায়ী অশোক শাহকে। তদন্তকারীদের মতে এই খুনের এখনও মোটিভ, লুঠের উদ্দেশ্যে খুন বলে অনুমান করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্রে খবর, শাহ দম্পতির একটি আলমারির বেশ কিছু গয়না লুঠ হলেও অন্য একটি আলমারি অক্ষত আছে,  ছোট আলমারি ভাঙা সম্ভব হলেও অন্য একটি আলমারি ভাঙা  সম্ভব হয় নি আততায়ীদের। যদিও দম্পতির বেশ কিছু গয়না ও নগদ ৩০ হাজার টাকা লুঠ হয়েছে বলে পুলিশকে জানিয়েছে পরিবারের লোকজন।

advertisement

আরও পড়ুন-রাশিফল ৮ জুন; দেখে নিন কেমন যাবে আজকের দিন

মঙ্গলবার সকালেই ভবানীপুর থানায় লালবাজারের একাধিক পুলিশের শীর্ষ কর্তা পৌঁছে যান।  সকাল হতেই থানায় দেখা যায় ভারপ্রাপ্ত যুগ্ম কমিশনার অপরাধ ভি সুলোমন নেসাকুমার, ডিসি ডিডি স্পেশাল সূর্য প্রতাপ যাদব, অখিলেশ চতুর্বেদী, প্রবীণ ত্রিপাঠী-সহ একাধিক আইপিএস পদমর্যাদার অফিসার। পুলিশের তদন্তে অনুমান খুনের সময় দুপুর একটা থেকে আড়াইটে পর্যন্ত,  তার মধ্যেই আততায়ীরা খুন করে পালিয়ে যায় ঘটনাস্থল থেকে। তাদের খুনের ধরণ দেখে পেশাদার খুনি বলে অনুমান লালবাজারের কর্তাদের। যদিও দম্পতির মোবাইল ফোন মিসিং ঘটনার পর থেকেই। পুলিশ সূত্রে খবর, রশ্মিতা শাহের মোবাইল ফোন বন্ধ থাকলেও দুপুর পর্যন্ত অশোক শাহের মোবাইল ফোনের রিং হয়েছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ঘরে বসে এইভাবে হচ্ছে 'মোটা' ইনকাম, পথ দেখাচ্ছেন গৃহবধূ! বড় সুযোগ মিস করবেন না
আরও দেখুন

অশোক শাহের মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ডালহৌসির একটি নামী হোটেলের আসপাশে হলেও ফোন উদ্ধার করা সম্ভব হয় নি। ঘটনাস্থলের তিনটি সিসি ক্যামেরা ফুটেজ সংগ্রহ করতে পারে নি পুলিশ,  কারণ সেই সিসি ক্যামেরা খারাপ থাকায় রাস্তায় ক্যামেরার ফুটেজের উপর ভরসা করছে পুলিশ। যদিও ঘটনার পরে খুন, মারধর করে ডাকাতি ও অস্ত্র আইনে মামলা করে তদন্ত শুরু করেছে লালবাজার।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Bhawanipur Murder: ভবানীপুরের খুনে ব্যবহার হয়েছে 7mm পিস্তল! সঙ্গে ছিল ধারালো বস্তু
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল