আরও পড়ুন: কালীপুজোয় বিপদসীমা পেরোল কলকাতার দূষণ! সবচেয়ে সংকটে কোন এলাকা?…দেখে নিন AQI রিপোর্ট
ফেসবুক, ইউটিউব, এক্স হ্যান্ডেল, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক মাধ্যমকে কীভাবে দ্রুত কাজে লাগাতে হবে, তা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সোশাল মিডিয়ায় দলের বিভিন্ন জেলার কনভেনর ও কো-কনভেনরদের নিয়ে একটি কর্মশালাও করেছে বিজেপি। দলের রাজ্য সোশ্যাল মিডিয়া কনভেনর সপ্তর্ষি চৌধুরী বলেছেন, ”রাজ্যে দলের সোশাল মিডিয়াকে কীভাবে আরও সংগঠিত, শক্তিশালী ও জনমুখী করা যায় তা নিয়ে পরিকল্পনা করার জন্য কর্মশালা হয়েছে।”এই কর্মশালায় আলোচনা হয়েছে, ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম এবং হোয়াটসঅ্যাপের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোতে কীভাবে আরও বড় স্তরে কাজ করা যায়। পাশাপাশি দলের প্রতিটি কর্মীকে এই মাধ্যমে আরও সক্রিয়, আত্মবিশ্বাসী এবং দায়িত্বশীল করে তোলার পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে। অবশ্য রাজনৈতিক মহলের একাংশের মত, কার্যত চাপে পড়েই সোশাল মিডিয়াকে অস্ত্র করে মাঠে নামতে হচ্ছে বঙ্গ বিজেপিকে। কারণ, ‘বাংলা-বিরোধী’ সব চক্রান্ত রুখতে এই মোক্ষম অস্ত্রে ইতিমধ্যে শান দিতে শুরু করে দিয়েছে তৃণমূল। গত বৃহস্পতিবার সোশাল মিডিয়ায় এই নতুন লড়াই ‘ডিজিটাল যোদ্ধা’র ঘোষণা করেছেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তাতেই শঙ্কিত দিল্লির বিজেপি নেতারা। সোশ্যাল মিডিয়া সহ মাঠে ঘাটে ময়দানে লড়াইয়ের ডাক বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বের।
advertisement