গত ২২ ডিসেম্বর সব তথ্য খতিয়ে দেখে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ পরামর্শ দিয়েছিলেন, বিডিও প্রশান্ত বর্মন দ্রুত বিধাননগর আদালতে আত্মসমর্পণ করুন৷ হাইকোর্টের নির্দেশে বলা হয়েছিল, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বিধাননগর আদালতে আত্মসমর্পণ করতে হবে বিডিও-কে৷
advertisement
কিন্তু প্রশান্ত বর্মন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হাজির না হয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে। কিন্তু তিনি বিধান নগর আদালতকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনও কিছু জানাননি।
সেই কারণে বিধাননগর পুলিশের পক্ষ থেকে গ্রেফতারি পরোয়ানার আবেদন করা হল৷
আরও পড়ুন : ভোটপ্রচার নিয়ে শুক্রবার বৈঠকে অভিষেক, বৃহৎ মাত্রায় প্রচার করা হবে ‘উন্নয়নের পাঁচালি’
প্রসঙ্গত, গত ২৮ অক্টোবর যাত্রাগাছি থেকে স্বপন কামিল্যার দেহ উদ্ধার হয়েছিল। স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে খুনের ঘটনায় নাম জড়ায় জলপাইগুড়ির রাজগঞ্জের বিডিও প্রশান্ত বর্মণের। যদিও তিনি দাবি করেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। এই ঘটনায় প্রথমে রাজু ঢালি ও তুফান থাপা নামে ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তাঁদের সঙ্গে যোগ নিয়ে অবশ্য কোনও মন্তব্য করতে চাননি রাজগঞ্জের বিডিও। পরে সজল সরকার নামে কোচবিহারের এক তৃণমূল নেতাও এই ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছেন। ঘটনার তদন্তভার হাতে নিয়েছে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের গোয়েন্দা বিভাগ।
