আরও পড়ুনঃ SIR নিয়ে নির্বাচন কমিশনের নতুন সিদ্ধান্ত, জেলবন্দি ও যৌনকর্মীদের জন্য আলাদা ব্যবস্থা
গতকাল বিজেপির সল্টলেকের দফতরে সাংবাদিক বৈঠকে শমীকের পাশে ছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পরিবারের পঞ্চম প্রজন্মের দুই সদস্য সজল চট্টোপাধ্যায় ও সুমিত্র চট্টোপাধ্যায়। কলকাতার ৫ নম্বর প্রতাপ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে বঙ্কিমচন্দ্রের বাসভবনের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে সরব হন তাঁরাও। ওই বাড়িটি ২০০৬ সালে অধিগ্রহণ করে তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সেখানে একটি লাইব্রেরি তৈরি করেন। এরপর ২০১৪ সালে ওই বাসভবন চত্বরে বঙ্কিমচন্দ্রের একটি মূর্তি বসানো হয়।
advertisement
শমীক বলেন, “বঙ্কিমচন্দ্র ওই বাড়িতে বাস করতেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-সহ বাংলার মনীষীরা ওই বাড়িতে আসতেন। তা রক্ষণাবেক্ষণ হয় না। পুরো বিষয়টি জানিয়ে আমরা প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিচ্ছি। বিশেষ করে ৭ নভেম্বরের ঘটনা জানাব।” তারপরই তিনি বলেন, “দলের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপের দাবি জানাচ্ছি। যদি কেন্দ্রীয় সরকারের কোনও বিভাগ এই বাড়ির পরিচালনভার গ্রহণ করতে পারে টেকিনিক্যালি, তাহলে তারা যেন গ্রহণ করে।” বঙ্কিমচন্দ্রের পরিবারের দুই সদস্যও জানান, বাড়িটি যে কেউ রক্ষণাবেক্ষণ করলে, তাঁদের কোনও আপত্তি নেই।
অন্যদিকে, রবিবার কলকাতার প্রেসক্লাবে এক সাংবাদিক সম্মেলনে পূর্ণেন্দু বসু বলেন যে তাঁরাও কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে অনুরোধ করেছেন বঙ্কিমচন্দ্রের বাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ করার জন্য।
