TRENDING:

সময় লাগল সাড়ে পাঁচ মাস, সোজা হল, কাত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশি জাহাজ

Last Updated:

জাহাজটি আধডোবা অবস্থায় যেখানে পড়ে গিয়েছিল, সেখানে জলের গভীরতা ছিল সাত মিটার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: সাড়ে ৫ মাস পরে বন্দরে অর্ধেক ডুবে যাওয়া জাহাজ তোলা হল। ডুবে যাওয়া ১৬৫  কন্টেনার তোলা হল।আজ ফের জাহাজকে নেতাজি সুভাষ ডকে পাঠানো হল।এবার ব্যবহার করা যাবে ৫ নম্বর বার্থ।
উদ্ধার হওয়া বাংলাদেশী জাহাজ৷
উদ্ধার হওয়া বাংলাদেশী জাহাজ৷
advertisement

বাংলাদেশি জাহাজ এম ভি মেরিন ট্রাস্ট ১৬৫টি কন্টেনার নিয়ে কাত হয়ে যায়। আপাতত স্বাভাবিক হল কলকাতা বন্দর।বন্দর সূত্রে জানা গিয়েছে, আগে এমন ঘটনা ঘটেনি। চট্টগ্রাম বন্দরের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল এই পণ্যবাহী জাহাজের। যাত্রার দিনই সকাল ৯টা নাগাদ জাহাজে কন্টেনার তোলার কাজ শেষ হয়। আর তার ২ ঘণ্টা বাদেই আচমকা কাত হয়ে ডুবতে শুরু করে এমভি মেরিন ট্রাস্ট। যা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছিল বন্দর কর্তৃপক্ষ।

advertisement

আরও পড়ুন: রবীন্দ্র সরোবরে পরিবেশবান্ধব ই-বোট ব্যবহার না হলে ঠেকানো যাবে না দূষণ, বলছেন পরিবেশবিদরা

প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, জাহাজের ডেকে কন্টেনারগুলি ঠিকমতো না রাখার ফলেই ভারসাম্য হারিয়ে সেটি উল্টে গিয়েছিল। জাহাজে মোট ১৬৫টি কন্টেনার ছিল। সব মিলিয়ে কন্টেনারগুলির ওজন ছিল ৩,০৮৯ টন। জানা গিয়েছিল ১৮টি কন্টেনার জলের তলায় চলে গিয়েছিল। আর ১০টি ভাসছিল জলে। উদ্ধারকাজে নামানো হয়েছিল ভাসমান ক্রেন। লকগেট থাকায় অবশ্য কন্টেনারগুলি ভেসে চলে যাওয়ার উপায় ছিল না। তবে ভিতরের পণ্য কতটা ঠিক থাকবে, তা নিয়ে সন্দেহ ছিল। জানা গিয়েছে, তার মধ্যে সুতো, কনজিউমার সামগ্রী ছিল।

advertisement

কলকাতা বন্দরের নেতাজি সুভাষ ডকের ৫ নম্বর বার্থে নোঙর করা একটি বাংলাদেশি জাহাজ আচমকা কাত হয়ে ডুবতে শুরু করে। জাহাজ থেকে ২৮টি কন্টেনার জলে পড়ে যায়। এমভি মেরিন ট্রাস্ট নামের ওই জাহাজে মোট ১৮ জন বাংলাদেশি নাবিক ছিলেন। বন্দর কর্তৃপক্ষ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ওই ডুবন্ত জাহাজ থেকে তাঁদের উদ্ধার করে। কারওরই কোনও ক্ষতি হয়নি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
কালীপুজোয় নৈহাটি যেতে না পারলে চলে আসুন 'এখানে'! দর্শন পাবেন 'বড়মা'র
আরও দেখুন

জাহাজটি আধডোবা অবস্থায় যেখানে পড়ে গিয়েছিল, সেখানে জলের গভীরতা ছিল সাত মিটার। ভেসে যাওয়া কন্টেনারগুলি তোলার কাজ শুরু হয়। জাহাজটিকেও অক্ষত অবস্থায় সোজা করার চেষ্টা চলছিল।  এই কাজ সম্পূর্ণ হতে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি পোর্ট (এসএমপি) -এর ওই বার্থটি বন্ধ ছিল। নেতাজি সুভাষ ডকে মোট ২৮টি বার্থ ছিল। অন্য বার্থগুলিতে অবশ্য স্বাভাবিকভাবেই জাহাজে পণ্য ওঠানো-নামানোর কাজ চলছিল। আপাতত জাহাজ ফের জলে ভাসছে। মালিক জাহাজ ফেরত নিচ্ছেন। তবে উদ্ধার কাজের টাকা দিতে হবে বন্দর কর্তৃপক্ষকে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
সময় লাগল সাড়ে পাঁচ মাস, সোজা হল, কাত হয়ে যাওয়া বাংলাদেশি জাহাজ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল