আরও পড়ুন: মুণ্ডকা অগ্নিকাণ্ডে পলাতক বাড়ির মালিক অবশেষে গ্রেফতার
দেবব্রত মজুমদার বলেন, "প্লাস্টিকের ব্যাগ দামে সস্তা পড়ে তাই দোকানদাররা সেটা ব্যবহার করে। কিন্তু সামান্য কিছু বেশি খরচ করলে যদি বিকল্প পাওয়া যায় তাহলে আপত্তি থাকার কথা নয়। এবং আমাদের যা অভিজ্ঞতা মানুষ স্বেচ্ছায় সেই কাজ করছেন। বাজার কমিটিগুলি নিজেরাই সেই উদ্যোগ নিতে শুরু করে দিয়েছে। আগামিদিনে প্লাস্টিক মুক্ত করতে প্রশাসনের পাশাপাশি এরাও ভালো ভূমিকা নেবে।" ফি বছর বর্ষার সময় বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। সমস্যায় পড়েন সাধারণ মানুষ। দেখা গিয়েছে প্লাস্টিক জমে নর্দমা আটকেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিপত্তি দেখা দিয়েছে। তাই বর্ষা শুরুর আগেই সেই সমস্যা গোড়ায় আটকানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ক্রেতা থেকে বিক্রেতা সকলেই খুশি এই উদ্যোগে।
advertisement
আরও পড়ুন: 'আমরা মনে খুশি নিয়ে দায়িত্ব ছেড়ে দিই', মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসেই 'ক্ষতে' প্রলেপ মানিকের!
এদিন স্বপন দাস নামে এক ক্রেতা বলেন, "নিজেরা যদি সচেতন না হই তাহলে প্রশাসন কী করবে। আর প্লাস্টিকই সব সমস্যার মূল। যদি আমরা প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করতে পারি তাহলে সিংহভাগ সমাধান তো এখানেই হয়ে গেলো। তবে শুধু সচেতন করলেই হবে না। প্রয়োজনে প্রশাসনকে কড়া হতে হবে। প্লাস্টিক ব্যবহার করলে জরিমানা করতে হবে। ক্রেতা বিক্রেতা উভয়কেই।" এলাকার এক নাগরিক সাধন রায় বলেন, "প্লাস্টিকের ব্যবহার দীর্ঘদিনের অভ্যাস। এতো সহজে যাওয়ার নয়। তবে খারাপ অভ্যাসের পরিবর্তনও প্রয়োজন। কিছুদিন অসুবিধা হবে তারপর সব ঠিক হয়ে যাবে।"