তদন্তে জানা গিয়েছে, শান্তার স্বামী অন্ধ্র প্রদেশের বাসিন্দা। আধার কার্ডের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে প্যান কার্ডও। কীভাবে ও কোথা থেকে এই নথিগুলি তৈরি করা হয়েছে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
আরও পড়ুন– রাশিফল অগাস্ট ২০২৫: দেখে নিন এই মাস নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা
advertisement
বাংলাদেশি সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, শান্তা পালের বাংলাদেশে নিয়মিত যাতায়াত ছিল এবং সেখানকার বিনোদন জগতের সঙ্গে তিনি যুক্ত ছিলেন। বিভিন্ন ভিডিও ও সাক্ষাৎকারে তার উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে।
প্রশ্ন উঠছে, কেন তিনি ভুয়ো পরিচয়পত্র বানিয়ে কলকাতায় ছিলেন ? এর পিছনে অন্য কোনও উদ্দেশ্য ছিল কি না, বা কবে থেকে তিনি শহরে বসবাস করছেন, এসব দিকই এখন খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।
২০২৩ সাল থেকে কলকাতার গলফ গল্ফ গ্রিন থানা এলাকার বিক্রমগড়ে বাড়ি ভাড়া করে থাকতেন শান্তা। তার সঙ্গে এক যুবকও ছিলেন। পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে, ভারতীয় বিভিন্ন নথি ছাড়াও, বাংলাদেশের একাধিক পাসপোর্ট ও সেদেশের এক বিমান সংস্থার পরিচয়পত্র, মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড (ঢাকার) মিলেছে তাঁর কাছে। যদিও তিনি কোনও ভিসা দেখাতে পারেননি। ২০২৩ সালে ভিসা নিয়ে এদেশে এসেছিলেন তিনি। সেই ভিসার মেয়াদ ফুরিয়েছে। এরপর নতুন করে ভিসার বানাননি তিনি। শুধু তাই নয়, পাসপোর্টের মেয়াদও ফুরিয়েছে চলতি বছরে।