তাৎপর্যপূর্ণ বাবুলের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে উঠে এসেছেন সিপিআইএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম। তিনি উঠে এসেছেন দ্বিতীয় স্থানে। আর বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ চলে গিয়েছেন চতুর্থ স্থানে। যা নিঃসন্দেহে গেরুয়া শিবিরের কাছে বিরাট অস্বস্তির। দশম রাউন্ড শেষে তৃণমূল প্রার্থী বাবুল পেয়েছেন ২৮৬৩৫ ভোট, উল্লেখযোগ্যভাবে সিপিআইএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম পেয়েছেন ২০৭৬৩ ভোট, তৃতীয় স্থানে থাকা কংগ্রেস প্রার্থী পেয়েছেন ৪০৯২ ভোট আর বিজেপির কেয়া ঘোষ পেয়েছেন মাত্র ৩৬২১ ভোট।
advertisement
সবমিলিয়ে বালিগঞ্জে ১৯ রাউন্ড ভোট গণনা হওয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু যেহেতু বালিগঞ্জে মাত্র ৪১ শতাংশ ভোট পড়েছে, তাই আর কিছু সময়ের মধ্যেই এই উপনির্বাচনের ফলাফলের চিত্রটা একেবারে স্পষ্ট হয়ে যাবে বলেই মনে করছে নির্বাচন কমিশন৷
আরও পড়ুন: আসানসোলে পিছিয়ে পড়েছেন, তার আগেই আশঙ্কার কথা জানালেন অগ্নিমিত্রা পাল! কী ঘটল?
প্রসঙ্গত, বিগত বিধানসভা নির্বাচনের পর থেকে যতগুলি উপনির্বাচন হচ্ছে, বিরোধী হিসেবে বামেদের উত্থান বিশেষভাবে লক্ষ্যনীয়। বালিগঞ্জের ক্ষেত্রেও সেই ট্রেন্ড লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিন্তু বিজেপি প্রার্থী যেভাবে চতু্র্থ স্থানে পৌঁছে গিয়েছেন বালিগঞ্জে, তা গেরুয়া শিবিরের কাছে নিঃসন্দেহে উদ্বেগের।
আরও পড়ুন: শীর্ষে বাবুল, বালিগঞ্জে বামেদের চমকপ্রদ উত্থান, চতুর্থ হওয়ার আশঙ্কায় বিজেপি!
এদিকে, আসানসোলে ক্রমাগত নিজের মার্জিন বাড়িয়ে চলেছেন তৃণমূল প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা৷ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট গণনার শেষে বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পালের তুলনায় প্রায় ১৭ হাজার ভোটে এগিয়ে রয়েছেন তৃণমূলের শত্রুঘ্ন সিনহা৷ প্রথম রাউন্ডের শেষে ১০ হাজারেরও বেশি ভোটে এগিয়ে ছিলেন তৃণমূল প্রার্থী৷