ফেসবুক পোস্ট বাবুল লেখেন, ”মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতো আমি এবং ইন্দ্রনীলদা দুজনেই নিজের নিজের দফতর এর দায়িত্ত্ব নিয়ে, অবশ্যই নতুন উদ্দমে কাজ শুরু করেছি.. পাবলিক লাইফ যে থাকলে কন্ট্রোভার্সির প্রেসার থাকবেই.. লিজেন্ডারি টেনিস প্লেয়ার Billie Jean King বলেছিলেন ‘প্রেসার ইস এ প্রিভিলেজ’I আমার ধারনা, আমরা আমাদের কথা বলেছি – নাউ ইট শুড বি লেফট ব্যাক দেয়ার, টু মুভ ওন এন্ড মুভ অ্যাহেড.. আমি আমার দুটি দফতর, ‘ইনফরমেশন, টেকনোলজি এন্ড ইলেকট্রনিক্স’ এন্ড দ্য নিউ ওয়ান, ‘রেনেয়াবল এনার্জি এন্ড আনকনভেনশনাল পাওয়ার’, যার সঙ্গে আমার সেন্টারের মিনিস্ট্রি ‘এনভায়রনমেন্ট, ক্লাইমেট চেঞ্জ’ এর সিলেবাস -এর প্রচুর মিল আছে, সেই দুটি দফতর নিয়ে খুশি, এবং আই উইশ আওয়ার নিউ ট্যুরিজম মিনিস্টার অল দ্য ভেরি বেস্ট টু..এখন আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পশ্চিমবঙ্গের ভালর জন্য কাজ করে যেতে হবে।”
advertisement
আরও পড়ুন: অভিষেক ইডি দফতরে যাওয়ার আগেই সাইকেলে হাজির এক ব্যক্তি! কে তিনি? করলেন বিস্ফোরক দাবি
প্রসঙ্গত, এর আগে পর্যটন দফতর হাত থেকে চলে যাওয়ার পরও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন বাবুল। লিখেছিলেন, এমন একটি পার্টিতে যেখানে আপনি আপনার সুপ্রিমোর কাছে নিজেকে প্রকাশ করতে পারেন, আপনি আনন্দের সঙ্গে এবং আন্তরিকভাবে যে কোনও নতুন দফতরে ‘রিনিউড এনার্জি’ নিয়ে কাজ করতে পারেন এবং সেটি হল ‘নতুন ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি মন্ত্রণালয়’, এর থেকে ভাল কিছু হতে পারে না।” এরপরই মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে বাবুল লেখেন, ”আইটি ও ইলেকট্রনিক্স দফতর ছাড়াও আধুনিক বিশ্বের আরেকটি অত্যন্ত ভবিষ্যতসম্পন্ন দফতরে আমাকে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য তাঁর প্রতি আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।”
আরও পড়ুন: হাতে নথি, একাধিক ব্যক্তির বয়ান, অভিষেকের সামনে কড়া প্রশ্নপত্র! খবর ইডি সূত্রে
কেন্দ্রে মন্ত্রী থাকাকালীন নিজের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে বাবুল সুপ্রিয় লেখেন, ”খুব গুরুত্বপূর্ণ, কেন্দ্রীয় সরকারের পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রকের একজন মন্ত্রী হিসাবে কাজ করার পরে, আমি সেখানে যে সমস্ত অভিজ্ঞতা সংগ্রহ করেছি, নতুন শক্তির এই ক্ষেত্রে সেই সমস্ত অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে পারি।” এরপরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানিয়ে বাবুল সুপ্রিয় লেখেন, ”শান্তি ও নির্জনতার সঙ্গে কাজ করতে পারা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি কাজের ক্ষেত্রে একজনের দক্ষতা বাড়ায়। আবারও ধন্যবাদ মাননীয় দিদি এবং আমাদের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে।”