আর সেই সূত্রেই রাজ্য সরকারের 'কর্মতীর্থ' প্রকল্প সম্পূর্ণ ভাঁওতাবাজি
বলে কটাক্ষ আপের। সরকারের দাবির সঙ্গে বাস্তব পরিস্থিতির কোন মিলই নেই। দলগত সমীক্ষা এবং তথ্য জানার অধিকার আইন বলে প্রাপ্ত আইন থেকে আম আদমি পার্টি জেনেছে, এই রাজ্যে ৫৬টি কর্মতীর্থ তৈরী হয়েছে।
এর ফলে রাজ্যের চারটি দফতরের সাড়ে সাতশো কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে।
advertisement
এদিন সাংবাদিক সম্মেলন করে আপ-এর রাজ্য পর্যবেক্ষক সঞ্জয় বসু দাবি করেন, কয়েকশো কোটি টাকা খরচ হলেও কর্মসংস্থান কিছুই হয়নি। রাজ্য তাদের ওয়েবসাইটে কর্মতীর্থ এবং কর্মসংস্থানের যে ছবি তুলে ধরেছে, বাস্তবের সঙ্গে তার কোনও মিল নেই, বহু জেলায় কর্মতীর্থগুলো বন্ধ অথবা কয়েকটা দোকান খোলা আছে।
আরও পড়ুন: সৎ, তবু বাবা তো! সোদপুরে মেয়ের সঙ্গে এ কী নৃশংস কাণ্ড ঘটালেন সেই ব্যক্তি!
পঞ্জাব দখলের পর AAP-এর পরবর্তী টার্গেট বাংলা! দিন কয়েক আগে এমনটাই দাবি করছেন রাজ্যের আপ (AAP) কর্মী-সমর্থকদের। সেই লক্ষ্যে এবার মহিলা ব্রিগেডকে মাঠে নামাতে চলেছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের (Arvind Kejriwal) দল। আম আদমি পার্টি (Aam Aadmi Party) এই প্রথমবার রাজ্যে মহিলা শাখার উদ্বোধন করার কথা জানিয়েছে। এতদিন যাবৎ এ রাজ্যে আপের কোনও মহিলা কর্মী ছিলেন না। এই প্রথম রাজ্যে মহিলা কমিটি তৈরি হচ্ছে। মাসখানেক আগে থেকে মহিলারা আপের সদস্যপদ গ্রহণের জন্য দলীয় কর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন বলেও দলীয় সূত্রে দাবি।
আরও পড়ুন: বিজেপি-র কেন এত ভয়, কেন CBI-ED অস্ত্র? মমতার দাবিতে তীব্র আলোড়ন
মহিলাদের আম আদমি পার্টির (Aam Aadmi Party) নীতির সম্পর্কে সচেতন করা, আপের (AAP) রাজনীতি বোঝানোর মতো কাজ করবে এই মহিলা কমিটি। একইসঙ্গে জেলায় জেলায় তৃণমূল স্তরে আরও মহিলাদের দলে (AAP Female Wing) সামিল হওয়ার জন্যও অহ্বান জানানো হবে।