অন্যদিকে কৃষ্ণনগরের সাংগঠনিক জেলা সভাপতি হলেন মহুয়া মৈত্র। বহরমপুর সাংগঠনিক জেলার দায়িত্ব থেকে সরানো হল শাওনী সিংহ রায়কে। এখানেই বারবার হুমায়ুন বনাম শাওনী লড়াই প্রকাশ্যে এসেছিল। সম্ভবত তার জেরেই নেওয়া হল বড় সিদ্ধান্ত।
আরও পড়ুন: অন্ধরা কেন ‘কালো চশমা’ পরেন…? ৯৯% মানুষেরই উত্তর খুঁজে কালঘাম ছুটছে!
মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর সাংগঠনিক জেলা থেকে সরলেন কানাইচন্দ্র মণ্ডল। নতুন দায়িত্বে এলেন জাকির হুসেন। উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি হলেন হাজি নুরুল ইসলাম। এখানে সভাপতি ছিলেন সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে এবার করা হল সাংগঠনিক জেলা চেয়ারপার্সন।
advertisement
পাশাপাশি তমলুক সাংগঠনিক জেলার জেলা সভাপতি সৌমেন মহাপাত্রকে সরিয়ে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে অসিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে। সেই সঙ্গে দলের চেয়ারম্যান পদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে চিত্তরঞ্জন মাইতিকে। অপরদিকে কাঁথি সাংগঠনিক জেলার জেলা সভাপতি তরুণ মাইতিকে সরিয়ে জেলার চেয়ারম্যান পদে বসানো হয়েছে। সেই সঙ্গে জেলার সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পীযুষ কান্তি পণ্ডাকে।