ঘটনার সূত্রপাত গতকাল সকালে৷ বোলপুর সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল থেকে এক চিকিৎসক সহ স্বাস্থ্যকর্মীদের একটি দল অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়ে তাঁর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে৷ যে চিকিৎসক অনুব্রতকে দেখেন, সেই চন্দ্রনাথ অধিকারী পরে দাবি করেন, হাসপাতালের সুপার বুদ্ধদেব মুর্মুর নির্দেশেই তিনি অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন৷
আরও পড়ুন: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে প্রথম গ্রেফতার করল সিবিআই, জালে দুই প্রাক্তন কর্তা
advertisement
এমন কি, অনুব্রত মণ্ডল চাপ দেওয়ার কারণেই তিনি সাদা কাগজে তাঁকে বেড রেস্ট নেওয়ার কথা লিখে দিতে বাধ্য হয়েছিলেন বলেও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেন ওই চিকিৎসক৷
এই ঘটনার পর থেকেই প্রশ্ন ওঠে, একজন রাজনৈতিক নেতার বাড়িতে কেন সরকারি হাসপাতাল থেকে চিকিৎসক যাবেন? ঘটনার পর থেকেই বোলপুর সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালের সুপার বুদ্ধদেব মুর্মুর খোঁজ মিলছে না৷ তাঁর কোয়ার্টারও তালাবন্ধ অবস্থায় রয়েছে৷ বীরভূমের জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিকও দাবি করেছেন, ওই চিকিৎসক কার নির্দেশে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়িতে গিয়েছিলেন তা তিনি জানেন না৷ এই বিতর্কের মধ্যেই এবার বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করল স্বাস্থ্য দফতর৷