আলিপুর আদালতের অনুমতি নিয়ে আলিপুর থানার ১৯৬৮ সাল থেকে ২০০০ সাল পর্যন্ত সমস্ত নথি ডিজিটাল রেকর্ড করে কাগজগুলো নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। বাজেয়াপ্ত অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে কাশীপুর গানশেল ফ্যাক্টরিতে। নোটবন্দির আগে পুরানো টাকা পাঠানো হচ্ছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ায়। বর্তমানে চলতি টাকার জন্য কলকাতা পুলিশের প্রতিটি ডিভিশনে একটি অ্যাকাউন্টে খুলে জমা রাখা হয়েছে। সোনাগুলো পাঠানো হবে কলকাতা পুলিশের সেন্ট্রাল মালখানায়, সেখান থেকে নিলাম করা হবে বলে জানানো হয়েছে। আলিপুর থানার অফিসার ইন চার্জ অরুপ বন্দোপাধ্যায় জানান, এই পদ্ধতিতে তাঁদের আরও সুবিধা হল। তবে থানার চারজনের অনুমতি ছাড়া আর কারোর অনুমতি থাকছে না মালখানায় প্রবেশের।
advertisement
আগে মালখানায় যাতায়াত ছিল সবার। অনুমতিতে কোনও অসুবিধাও ছিল না। এবার আলিপুর থানায় সেই অনুমতি মিলবে শুধুমাত্র মালখানা কর্তা ও সহকারী সহ থানার অফিসার ইন চার্জ ও অতিরিক্ত অফিসার ইন চার্জের। মালখানায় প্রবেশ করতে সবার জন্য একটি করে কার্ড ও পার্সওয়াড তৈরি করা হয়েছে। মালখানাতে থাকবে সিসিটিভির নজরদারি। সর্বদা সিসি ক্যামেরার মাধ্যমে নজরদারি চালানো হবে এই মালখানায়। এবার আর কথায় কথায় মালখানার ফাইল নিয়ে যেতে হবে না লালবাজার। এক ক্লিকেই মিলবে তথ্য।