তৃণমূল ঘনিষ্ঠরা মনে করেন সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেট রিসার্চ থেকে দলের স্ট্র্যাটেজি সবটাই তৈরি করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার অবাধ পদচারণাই তৃণমূলকে ২০২১ বিধানসভা নির্বাচনে কাঙ্খিত জয়ের পথে অনেকটা এগিয়ে দিয়েছিল। যে নেতারা ট্যুইটার বা ফেসবুকে ততটা সক্রিয় ছিলেন না তাদেরকও অভিষেক রীতিমতো বাধ্য করেন ট্যুইটারে সক্রিয় হতে। দিনে পাঁচটি টুইট করতে দেখা যায় নেতামন্ত্রীদের। ফলো আসে হাতেনাতে। ফ্যানবেস তৈরি হয় বহু তৃণমূল নেতার।
advertisement
আরও পড়ুন-প্রচারে 'না' বাবুলের, দিলীপের মন্তব্যে ফের সাংসদের রাজনীতিতে ফেরা নিয়ে তীব্র জল্পনা
এদিকে দেশে ক্রমেই জনপ্রিয়তা অর্জন করছে এই অ্যাপটি। সেই কারণেই কু-তে অ্যাকাউন্ট হয়েছে সর্বভারতীয় তৃণমূলের, তৃণমূলের ত্রিপুরা ইউনিটের। এবার অভিষেকও নতুন ইনিংস শুরু করছেন কু-তে
কু-য়ের সঙ্গে ট্যুইটারের চরিত্রগত বেশ কিছু মিল রয়েছে। কু-তে সর্বোচ্চ ৪০০ ক্যারেক্টার ব্যবহার করে কোনও লেখা পোস্ট করা যায়। শুধু বিজেপি বা তৃণমূলই নয়, বেশ কয়েকজন কংগ্রেস নেতাও কু ব্যবহার করেন। আগামী দিনে রাজনৈতিক ভাবেই লড়াইয়ের মঞ্চ হয়ে উঠতে পারে এই অ্যাপ, সেই আভাস পেয়েই এই নেতারা দলে দলে যোগ দিচ্ছেন এই মাধ্যমে।