গত সপ্তাহেই হঠাৎ বিকেল থেকে সমস্যা শুরু হয়। বাড়ি কেঁপে ওঠে বলে দাবি করেন এলাকার বাসিন্দারা। তার পর রাতে ক্রমে একাধিক বাড়িতে ফাটল শুরু হয়। সেই নিয়ে আতঙ্কে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে আসেন সাধারণ মানুষ। সেই পরিস্থিতিতে এলাকায় হাজির হন স্থানীয় কাউন্সিলর, বিধায়ক। রাতে দীর্ঘক্ষণ ধরে ক্ষোভ প্রকাশ করেন বাসিন্দারা।
আরও পড়ুন: বিকেল-সন্ধ্যায় দুম করে ভোলবদল হবে আবহাওয়া, হু হু করে হাওয়া বইবে, সঙ্গী বজ্র বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টি
advertisement
এর পর রাতেই মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির বাসিন্দাদের নিয়ে যাওয়া হয় নিরাপদ হোটেলে। যদিও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার অভিযোগ তোলেন কেউ কেউ। অনেকেই বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা বললেও মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। তার পরে ক্রমে ফাটলও বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই কারণেই আজ চরম বিপদের মুখে পড়েছেন সাধারণ মানুষ।
আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে মারাত্মক ঘটনা, হঠাৎ গ্যাস লিক, গুরুতর অসুস্থ ১১! যা ঘটল...
সেই দিনের পর থেখে এমনিতেই যানবাহন নিয়ে ওই গলির ভেতরে ঢোকার অনুমতি নেই। অনুমতি সাপেক্ষে পথচলতি যে সমস্ত স্থানীয় মানুষজন এই লেনে প্রবেশ করছেন তারাও যেন হেলমেট পরে এই লেন দিয়ে যাতায়াত করেন, সেই নির্দেশই দিয়েছে প্রশাসন। শুধু দু-চাকাই নয়, হেঁটে চলাচল করলেও হেলমেট পরার বার্তা দেওয়া হয়েছে। যাতে বাড়ির কোন অংশে পড়ে কেউ আহত না হন।
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ি
