হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বেঞ্চে এই মামলার শুনানি ছিল বৃহস্পতিবার৷ সেখানেই এই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি৷ এ ছাড়াও তিনি নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশন ও রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশন তাদের অনুসন্ধান রিপোর্ট বিশেষ তদন্তকারী দলের কাছে জমা করবে৷ এ ছাড়া রাজ্যের তরফ থেকে যে রিপোর্ট জমা পড়েছে, তা নিয়ে অসন্তুষ্ট বিচারপতি মান্থা৷
advertisement
আরও পড়ুন: ভাতের চেয়েও ভাল ‘পান্তাভাত’…? গবেষণায় চমকে দেওয়া ফল! গরমকে তুড়ি মেরে ঠান্ডা করুন পান্তায়
আদালতের তরফ থেকে এদিন রাজ্যের রিপোর্টে ময়নাতদন্ত ও সুরতহালের কাল নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে আদালত৷ বলা হয়েছে, ২১ এপ্রিল ৩.৩০ মিনিটে ময়নাতদন্তের সময় আর সুরতহালের রিপোর্ট বিকেল সাড়ে পাঁচটার সময়৷ আদালতের প্রশ্ন, ময়নাতদন্তের পর কী করে সুরতহাল সম্ভব হতে পারে৷ কোথায় সুরতহাল করা হয়েছে, তারও কোনও উল্লেখ নেই বলেই আদালত প্রশ্ন তুলেছে৷
এপ্রিল মাসের শেষের দিকে উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের সাহেবঘাটায় এক নাবালিকার মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায়৷ উত্তাল হয়ে ওঠে এলাকা৷ সেই ব্যপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র৷ রাজবংশী সমাজের সংগঠনের তরফ থেকে বিক্ষোভ দেখানো হয়৷ অভিযোগ, আগের রাতে এই এলাকার রাজবংশী সমাজের এক নাবালিকা মেয়ে নিখোঁজ হয়ে যায়। পরেরদিন সকালে এলাকার একটি পুকুরপাড় থেকে তার দেহ উদ্ধার হয়।