আর এই বাস্তবের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে পরবর্তী প্রজন্মকে আবার বইমুখী করে তোলার জন্য My Story উদ্যোগী হয়েছে তাদের এক অভিনব পরিকল্পনা নিয়ে। এই উদ্যোগে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের কিছু স্কুল এবং কলেজে গিয়ে এক ঘণ্টার একটি অনুষ্ঠান করা হচ্ছে। যেখানে থাকছে story telling, audio visual acting, puzzle solving, interacting-এর মতো কিছু আকর্ষণীয় খেলা। বই পড়া যে কতটা আনন্দদায়ক হতে পারে এবং কী ভাবে বই আমাদের নিয়ে যেতে পারে কল্পনার এক অনন্য দুনিয়ায়, সেটাই তাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার এক প্রয়াস My Story-র।
advertisement
আরও পড়ুন: কমছে টিকিট কাউন্টার, যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে পদক্ষেপ কলকাতা মেট্রোর
আরও পড়ুন: 'শিক্ষা বাঁচাও, দেশ বাঁচাও, সংবিধান বাঁচাও' শহরজুড়ে এসএফআই-এর মিছিল, কলেজ স্ট্রিটে জমায়েত
বই এমন এক দুনিয়া এনে হাজির করে আমাদের সামনে যেখানে নিজেরা নিজেদের মতো এক কল্পদুনিয়া তৈরি করে নেওয়া যায়। ফলে বাড়ে চিন্তাশক্তির নিজস্বতা। মোবাইলের প্রতি নির্ভরতা তাদের সেই জগৎ থেকে ক্রমাগত দূরে সরিয়ে নিয়ে চলেছে। নিজস্বতা হারাচ্ছে তারা তাদের অজান্তেই। বইয়ের বদলে তারা অবসরের সিংহভাগ সময় কাটাচ্ছে ইন্টারনেট দুনিয়ায়। মস্তিষ্কে সার্চ-ইঞ্জিন নির্ভরতায় মেধাশক্তির বদল ঘটে যাচ্ছে। ফলে উদ্ভাবনী চিন্তাধারা হারাচ্ছে। সেই অভ্যাস থেকে বার করে আনার অভিনব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।