এই অ্যাকাউন্ট হোল্ডার বেশিরভাগই পেশায় চাষি। সিবিআইয়ের দাবি, এদের বেশিরভাগই পড়াশোনা জানেন না, সই করতে পারেন না। তাহলে কী করে ব্যাঙ্কের নথিতে সই? কীভাবে অ্যাকাউন্ট খোলা হল? যাঁদের অ্যাকাউন্ট, তাদের না জানিয়ে ভেরিফাই না করে অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে। এর নেপথ্যে কোনও রাঘব বোয়াল?
আরও পড়ুন:লক্ষ্য আসলে লোকসভা, ফেব্রুয়ারিতেই বড় পরিকল্পনা বিজেপির! বঙ্গে রথযাত্রা
advertisement
সিবিআই সূত্রে খবর, পেনড্রাইভে ইতিমধ্যে যে সব নথি সংগ্রহ করা হয়েছে সেগুলো যাচাই করতে ব্যাঙ্কিং এক্সপার্টদের সাহায্য নেবে সিবিআই। দশ কোটি ছাড়াও আর কোথায় কত লেনদেন সেই বিষয়েও খতিয়ে দেখতে চায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এই অ্যাকাউন্টগুলির মাধ্যমে দশ কোটির বেশি কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। গরু পাচারে কালো টাকা কী এখানে সাদা করা হয়েছে? প্রশ্ন উঠছে৷ তাঁদের অ্যাকাউন্টে ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকার লেনদেন হয়েছে, বিভিন্ন ব্যক্তির নামে একাউন্ট থাকলেও তাতে একজনেরই সই। কীভাবে এই একাউন্ট খোলা হল? এই ১৭৭টি অ্যাকাউন্ট কে খুলল? কার নির্দেশে এগুলি অপারেট হত? উঠে আসছে এই সব প্রশ্নও।