মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে উত্তেজনা৷ পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের ধস্তাধস্তি শুরু হয়৷ গাড়ির ছাদেও উঠে পড়েন বিক্ষোভকারীরা৷ গন্ডগোলের জেরে দীর্ঘক্ষণ অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে বেকবাগান চত্বর৷ মহম্মদ ইউনূসের ছবি মাটিতে ফেলে লাথিও মারেন বিক্ষোভকারীরা৷ পুলিশ লাঠিচার্জ শুরু করতেই ছত্রভঙ্গ হয়ে যান বিক্ষোভকারীরা৷ আতঙ্কে ছোটাছুটি শুরু করেন পথচারীরাও৷ বন্ধ হয়ে যায় দোকানপাট৷ বেশ কিছুক্ষণ পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে৷
advertisement
তবে শুধু কলকাতা নয়, দীপু দাসের হত্যার প্রতিবাদে এ দিন দিল্লিতেও বাংলাদেশ দূতাবাসের বাইরে বিক্ষোভ দেখানো হয়৷ দিল্লিতে মূলত বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতৃত্বেই এই বিক্ষোভ সংগঠিত করা হয়৷ তবে কোনওভাবেই বিক্ষোভকারীদের বাংলাদেশ দূতাবাসের ধারেকাছে ঘেঁষতে দেয়নি পুলিশ৷ দূতাবাসের অনেক আগেই ব্যারিকেড করে বিক্ষোভকারীদের আটকে দেওয়া হয়৷ বাংলাদেশ দূতাবাসকে ঘিরে নিরাপত্তার কড়াকড়িও বৃদ্ধি করা হয়েছে৷
ব্যারিকেডে আটকে গিয়ে মহম্মদ ইউনূসের কুশপুতুলও দাহ করে বিক্ষোভকারীরা৷ সংখ্যালঘুদের উপরে অত্যাচারের প্রতিবাদে ইউনূস সরকার বিরোধী স্লোগানও দেন বিক্ষোভকারীরা৷
