জনস্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিক ডাঃ সুশান্ত রায় জানান, প্রাথমিকভাবে অন্তঃসত্ত্বা মা ও সদ্যজাত শিশু ও স্বাস্থ্য কর্মীদের উপর বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই হেপাটাইটিস রোগটি স্বাস্থ্য কর্মী, মা ও শিশুর থেকেই বাড়ছে বলে প্রাথমিক অনুমান। সেই কারণে অন্তঃসত্ত্বা মা কিংবা স্বাস্থ্য কর্মীদের বিষেশভাবে সচেতন থাকার একজন চিকিৎসক হিসেবে পরামর্শ থাকবে। তিনি বলেন, 'শারীরিক অসুস্থতাকে এরিয়ে চললে হবে না। সতর্ক থেকে আমাদের সকলকেই চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে। মূলত মা ও শিশুদের এই রোগ দেখা যায়। তাই তাঁদের সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে। শারীরিক কোনও অসুবিধা হলে তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবে। নয়ত এই রোগ বৃহৎ আকার ধারণ করতে বেশি সময় নেয় না।'
advertisement
স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস ভট্টাচার্য এদিন বলেন, 'গোটা দেশ থেকে শুরু করে রাজ্য এবং জেলায় এই হেপাটাইটিস রোগের সংখ্যা উপরের দিকে উঠছে। যৌনপল্লী এলাকায় এই রোগের সংখ্যা বেশি। আমরা সকলকে সচেতন করতে চাইছি। এভাবেই সম্ভব, এই রোগকে রোখা। আমরা চাই হেপাটাইটিস মুক্ত শহর গড়ে উঠুক। সকলেই সুস্থ থাকুক। এই উদ্দেশ্যেই এদিনের বৈঠক ও আলোচনা।'