ফেসবুকের তরফে জানানো হয়েছে, জানিয়েছে, মেসেঞ্জারে কোনও ম্যালওয়ার বা শিশু পর্নোগ্রাফি ছড়াচ্ছে কিনা তা নজরদারি করতে তারা স্বয়ংক্রিয় টুল ব্যবহার করে। এ ছাড়া কোনো ব্যবহারকারী যদি তার ইনবক্সের মেসেজকে ফেসবুকের নীতির বাইরের বলে মনে করে, তা হলে তিনি সেটি রিপোর্টও করতে পারেন। ফেসবুকের মডারেটররা স্বয়ংক্রিয় টুল বা ব্যবহারকারীর রিপোর্ট করা বার্তাগুলো যাচাই করে ৷
advertisement
ফেসবুকের তরফে ব্যবহারকারীদের সব সময় জানানো হয় যে, তাদেরে নীতির বাইরে যায়, এমন পোস্ট তারা যাচাই করে দেখে ৷ কিন্তু ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ধারণা ছিল-ইনবক্সের মতো ব্যক্তিগত জায়গায় হয়য়ো নজরদারি চালায় না ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ৷
ফেসবুকের এক মুখপাত্র বলেন, ‘‘গ্রাহকদের ব্যক্তিগত মেসেজ বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের কাজে ব্যবহার করা হয় না। আমরা গ্রাহকের ভিডিও ও অডিও কল শুনি না।’’
গত সোমবার এক সাক্ষাৎকারেও এটি স্বীকার করেন ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জুকেরবার্গ। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছিলেন, ‘ইনবক্সে সন্দেহজনক বা নীতিমালা বহির্ভূত কিছু দেখলে আমরা সেটি হতে দেব না।’’