একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের দাবি, ২৩ নভেম্বর ভোরে প্রথম বিস্ফোরণ ধরা পড়ে। এই বিস্ফোরণের জেরে প্রায় ১৫ কিলোমিটার উচ্চতায় ছাই ও সালফার-ডাই-অক্সাইডের ঘন স্তর উঠে গেছে আকাশে।
তুলুজ ভলকানিক অ্যাশ অ্যাডভাইজরি সেন্টারের পর্যবেক্ষণ বলছে, বাতাসের গতিপথে ভেসে ছাইয়ের মেঘ লোহিত সাগর (Red Sea) পেরিয়ে ইয়েমেন (Yemen) ও ওমানের (Oman) দিকে সরে গেছে। একাধিক দেশের বিমান নিয়ন্ত্রক সংস্থা সতর্কতা জারি করেছে। আকাশপথের নিরাপত্তায় নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। তবে এখনও এলাকায় কোনও ভূকম্পনের (Earthquake) আভাস নেই। ফলে পরিস্থিতি বোঝার একমাত্র ভরসা মহাকাশভিত্তিক পর্যবেক্ষণ।
advertisement
এই অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাব এখন ছড়িয়ে পড়ছে ভারতীয় আকাশপথেও (Indian Air)। আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের মতে, ১০–১৫ কিলোমিটার উচ্চতায় ভেসে থাকা ছাই সোমবার রাতেই গুজরাটে ঢুকেছে। এরপর তা রাজস্থান, দিল্লি-এনসিআর ও পাঞ্জাবের দিকে এগোতে পারে। বিমান চলাচলে প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।
