বিভিন্ন স্থানে মানবাধিকার এবং গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পক্ষে অবস্থান অব্যাহত রাখবে ওয়াশিংটন। এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিভিন্ন অপকর্মের হিসেব নেওয়া হবে বলেও চিনের এই কূটনীতিককে তিনি সতর্ক করে দিয়েছেন।
মায়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের নিন্দা জানানোর ব্যাপারেও চিনকে চাপ দিয়েছেন ব্লিনকেন। অনেকেই মনে করেন মায়ানমারে সেনা অভ্যুত্থানের পেছনে বেজিংয়ের হাত রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছের নেত্রী সু চি -কে আটকে রেখে মায়ানমারে সেনাকে ক্ষমতা নিতে উদ্বুদ্ধ করেছে বেজিং। এছাড়াও তিব্বতে সম্প্রতি হেলিকপ্টার ড্রিল চালিয়ে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখিয়েছে জিনপিং সরকার। হংকংয়ে প্রতিবাদ দমনের ক্ষেত্রে মানবাধিকার লংঘন করেছে তাঁরা। জিনজিয়াং অঞ্চলে উইঘুর মুসলমানদের অত্যাচার করা নতুন নয়। মহিলাদের ধর্ষণের অভিযোগ উঠছে নিয়মিত।
advertisement
আমেরিকা সব হিসেব নেবে বলেই হুমকি দিয়েছেন ব্লিনকেন। যদিও মার্কিন হুমকিতে চিন দমে না গিয়ে জানিয়েছে প্রত্যেকটি বিষয়ে চিনের অভ্যন্তরীণ। আমেরিকার কাছে উত্তর দিতে তাঁরা বাধ্য নয়। নিজেদের জাতীয় মর্যাদা এবং স্বার্থ রক্ষার ব্যাপারে কোনও চাপের কাছে নতি স্বীকার করতে রাজি নয় বেজিং।