দীর্ঘদিন ধরেই সুকুরো মানাবে এবং ক্লাউস হাসেলম্যান গ্রিন হাউস এফেক্ট নিয়ে কাজ করে চলেছেন। ১৯৬০-এর দশকেই গ্রিনহাউস এফেক্ট ঠিক কতটা ক্ষতি করতে চলেছে তা খাতায় কলমে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন মানাবে। এদিকে হাসেলম্যান প্রায় অঙ্ক কষে দেখিয়ে দেন এই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ আসলে কী। পরিবেশ নিজে নিজেকে কতটা পরিবর্তন করে আর মনুষ্যসৃষ্ট নানা কারণে কতটা পরিবেশের পরিবর্তন হয়, বোঝা গিয়েছিল হাসেলম্যানের গবেষণা থেকে। নোবেল পুরস্কারের মূল্যের অর্ধেকটা দু'ভাগে ভাগ হবে তাঁদের মধ্যে।
advertisement
আরও পড়ুন-চা-কফি কেন গরম, বরফ কেন ঠাণ্ডা, অনুভূতির রহস্যভেদে এবার নোবেল চিকিৎসায়
বাকি অর্ধেকটা পাবেন জর্জিও পারিসি। রোমের সাপিয়েনজা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিজ্ঞানীর গবেষণা মহাবিশ্বকে বোঝার নতুন পথ খুলে দিয়েছে। মহাবিশ্বের যাবতীয় বস্তু অবিরত যে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করছে, তার কারণ, বিশৃঙ্খলার প্রকৃতিতে আলোকপাত করেছেন পারিসি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য গত বছরও মহাবিশ্ব গবেষণাই পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল জয় করেছিল। কৃষ্ণগহ্বর সম্পর্কিত তথ্য আবিষ্কার করে পুরস্কৃত হয়েছিলেন রোজার পেনরোজ, রেইনহার্ড গেন্জেল ও আন্দ্রিয়া ঘেজ।