পাশাপাশি একটি বার্তাও দেওয়া হয়েছে তালিবানের তরফ থেকে। এক নেতাকে ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, তিনি বলছেন, "মুসলিমদের কোনওরকম মদ তৈরি ও বিক্রির বিষয়ে অংশগ্রহণ করা উচিত নয়। এটি ধর্ম বিরুদ্ধ।" এটা এখনও স্পষ্ট নয় যে কখন এই তল্লাশি চালানো হয়েছিল, ও কখন এভাবে বাজেয়াপ্ত করা মদ ফেলে দেওয়া হল খালের জলে। গোয়েন্দা দফতরের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বেআইনি মদ তৈরি ও বিক্রির জন্য তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
advertisement
আরও পড়ুন- করোনার পর ফ্লরোনা, এক সঙ্গে কোভিড ও ইনফ্লুয়েঞ্জা, শুরু মারণ রোগের দাপট
আফগানিস্তানে অনেকদিন ধরেই মদ বিক্রির বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা আছে। এমনকী পশ্চিমী শক্তির আওতায় যখন আফগানিস্তানে সরকার চলত, তখনও মদ বিক্রির উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়েছিল। তবে এতটা কড়াকড়ি হয়ত ছিল না। যেহেতু মুসলিম ধর্মীয় আইনের আরও কড়া শাসন শুরু হয়েছে তালিবানের শাসনকালে, সেই কারণে তালিবান শাসনে মদ বিক্রি ও তৈরির উপর চলছে কড়া নজরদারি।
আরও পড়ুন : করোনার রূপভেদ আরও বাড়বে, আসবে আরও ঢেউ, ভয়ঙ্কর ভবিষ্যতের ইঙ্গিত চিকিৎসকের
গত বছর অগস্ট মাসের ১৫ তারিখে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে তালিবান। তার পর থেকে একাধিক আইন তারা কার্যকর করেছে। যদিও সবটা স্পষ্ট নয়, তবু বলা চলে, তালিবান আমলে অনেককিছুই বদলে গিয়েছে আফগানিস্তানে।
আগাগোড়া চিন্তা বেড়েছে মহিলাদের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতার বিষয়টি নিয়েও। যদিও, তালিবান শাসকদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, আগের বারের তালিবানি শাসনের থেকে এ বারের শাসন অনেকটাই আলাদা হবে।