TRENDING:

Coronavirus: সংক্রমণের কোনও সম্ভাবনাই নেই, করোনাকালে রেস্তোরাঁয় ওয়েটারের কাজ করছে এরা...

Last Updated:

ফ্লোরিডার এই মিস্টার কিউ ক্র্যাব হাউজ ইন হলিউড নামের কাফেতে শুধুই কিন্তু রোবট ওয়েটার নিয়োগ করা হয়নি, একই সঙ্গে কাজ করে চলেছেন মানবকর

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#ফ্লোরিডা: করোনাকালে সারা বিশ্বের কর্মসংস্কৃতিতেই একটা বড়সড় পরিবর্তন এসেছে। যদি বিশেষ করে রেস্তোরাঁ-সংক্রান্ত জীবিকার দিকে তাকাতে হয়, তাহলে দেকা যাচ্ছে যে মারণ ভাইরাসের প্রকোপে সমস্যায় পড়েছেন নানা রেস্তোরাঁর কর্তৃপক্ষ এবং কর্মীপক্ষ উভয়েই। এক দিকে কর্তৃপক্ষ যে রকম কাজের লোক পাচ্ছেন না, তেমনই আবার খদ্দেরের অভাবে রেস্তোরাঁ ঝাঁপ ফেললে কাজ হারাচ্ছেন কর্মীরা। অনেক জায়গায় আবার
আগে যেমন খোলা থাকত, সেই সময় হোটেল, শপিং মল এবং ক্লাবের রেস্তোরাঁ ও পানশালা খোলা যাবে। তবে রাত আটটার পর রেস্তোরাঁ ও পানশালা খুলে রাখা যাবে না। তবে রাত ৯ টা থেকে সকাল ৫ টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ জারি থাকবে। সংগৃহীত ছবি।
আগে যেমন খোলা থাকত, সেই সময় হোটেল, শপিং মল এবং ক্লাবের রেস্তোরাঁ ও পানশালা খোলা যাবে। তবে রাত আটটার পর রেস্তোরাঁ ও পানশালা খুলে রাখা যাবে না। তবে রাত ৯ টা থেকে সকাল ৫ টা পর্যন্ত বিধিনিষেধ জারি থাকবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement

তবে ফ্লোরিডার এই মিস্টার কিউ ক্র্যাব হাউজ ইন হলিউড নামের কাফেতে শুধুই কিন্তু রোবট ওয়েটার নিয়োগ করা হয়নি, একই সঙ্গে কাজ করে চলেছেন মানবকর্মীরাও। তবে করোনাকালে অনেকেই আর কাজে আসতে ইচ্ছুক নন বলে এক রকম বাধ্য হয়ে তাঁকে রোবটকর্মী নিয়োগ করতে হয়েছে, এই কথা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন কাফের মালিক জয় ওয়াং। মোট ৩০ হাজার ডলার খরচ করে তিনি ৪ ফুট উচ্চতার তিনটি রোবট নিয়োগ করেছেন কাফের কাজে। কাফেতে খদ্দের এলে এরা তার বসার জায়গা ঠিক করে দিচ্ছে। এদের মাথার উপরে আছে একটা স্ক্রিন, সেখানে রয়েছে মেনু। সেটা দেখে অর্ডার দিতে হচ্ছে। আর এখানেই কাজে আসছে তাদে মানব-সহকর্মীদের সাহায্য। খদ্দের যে খাবার চাইছে, সেটা তাঁরা টুকে নিচ্ছেন। তার পর খাবার তৈরি হয়ে গেলে আবার কাজে লেগে পড়ছে এই রোবটেরা, তারা খাবার পৌঁছে দিচ্ছে টেবিলে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

মানুষ বনাম প্রযুক্তির এই দ্বন্দ্ব কিন্তু কাফের মানবকর্মীদের খুব একটা দুশ্চিন্তায় ফেলেনি। তাঁরা বলছেন যে এই রোবটদের সঙ্গে কাজ করতে তাঁদের ভালো লাগছে। তবে একটা কথা না বললেই নয়। এই ভালো রাখার কারণ বোধহয় আর্থিক প্রতিযোগিতা না থাকা- খদ্দেরদের দেওয়া টিপস তো আর রোবট নিচ্ছে না, সেটা যাচ্ছে তাঁদেরই ভাগে! ফলে মন ভালো থাকতে সমস্যাও নেই!

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
Coronavirus: সংক্রমণের কোনও সম্ভাবনাই নেই, করোনাকালে রেস্তোরাঁয় ওয়েটারের কাজ করছে এরা...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল