২৬ অক্টোবর রানিল বিক্রমসিংহের জায়গায় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হয়েছিলেন রাজাপাক্ষে। রাজাপাক্ষেকে সমর্থন করেছিলেন রাষ্ট্রপতি মৈথ্রিপালা সিরিসেনা। যদিও রাজনৈতিক মহলের দাবি, শুধুমাত্র এই অনাস্থা প্রস্তাবের কারণেই বিক্রমসিংহের স্থান সুরক্ষিত থাকবে। প্রসঙ্গত, পদ না থাকলেও এখনও পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর আবাসন ছাড়েননি বিক্রমসিংহে । এই অবস্থায় পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন সেই সিদ্ধান্ত নেবেন রাষ্ট্রপতি । ভোটাভুটির দিন উত্তাল ছিল সংসদ । চূড়ান্ত ভোটগ্রহণের পূর্বমুহূর্তেই সংসদ ছেড়ে চলে যান রাজাপাক্ষে ও তাঁর ছেলে নমল।
advertisement
যদিও রাজাপাক্ষে সরকারের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী স্পিকারের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছেন। তাঁদের মত না নিয়েই এই ভোটাভুটি প্রক্রিয়া করার নির্দেশ দিয়েছেন জয়সুরিয়া, দাবি রাজাপাক্ষের মন্ত্রীদের ।
রাজাপাক্ষে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিযুক্ত হওয়ার রাষ্ট্রপতি সিরিসেনা আইনসভা ভেঙে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন যা খারিজ করে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট । এই বিষয়ে পরবর্তী শুনানি ৪, ৫ ও ৬ ডিসেম্বর ।