সোমবার সকালে তিনি একটি ইন্টারনেট ক্যাফেতে যান। সেখানে দাঁড়িয়ে তিনি একটি নিজস্বী তোলেন। ইন্সটাগ্রামে পোস্ট করে তিনি লেখেন, “অবশেষে আমরা এক হলাম।”
এরপরেই তাঁর পিছনে বিশাল বড় একটি বিস্ফোরণ হয় এবং সাদা আলোয় ঢেকে যায় চারিদিক। তাঁর সঙ্গে থাকা বন্ধু বছর ১৮-এর মুরাদ জানান, “চারিদিক আলোয় ঢেকে গেল, হালিমির মাথা থেকে রক্ত বেরোচ্ছিল। আমারও পিঠ থেকে রক্ত বেরোচ্ছিল। সমুদ্রের ধারে একটি গাড়িতে আগুন লেগে যায়। ১০ মিনিট বাদে সেখানে অ্যাম্বুলেন্স এসে পৌঁছায়। আমরা হালিমিকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তাররা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে।”
advertisement
আরও পড়ুন: ফুঁসছে ‘আসনা’! ৮০ বছর পর আসতে পারে অগাস্ট-ঝড়! ‘আসনা’ মানে কী? নাম দিল কে?জানুন
মুরাদের সারা শরীরে এখনও রকেট হানার ক্ষত। কিন্তু তা নিয়েই শুক্রবার, মুরাদ বলেন, “হালিমি শক্তি আর আশার প্রতীক। হালিমির জীবন ছিল প্রাণ চঞ্চল, উদারতা আর বুদ্ধিমত্তায় ভরা। তাঁকে ভোলা সহজ নয়।”
গাজার স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, ইজরায়েলের বিমানহানায় গাজায় এখনও পর্যন্ত ৪০ হাজার প্যালেস্তিনীয়ের মৃত্যু হয়েছে।