নভেম্বর মাসের ২৭ তারিখ পর্যন্ত যত জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে, তার মধ্যে মোট ২০ লক্ষ ৮০ হাজার মতো মানুষের করোনার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে, এর মধ্যে ৩৫ হাজারের বেশি মানুষ দ্বিতীয় বার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। ৯০ দিনের ব্যবধানে ফের তাঁদের শরীরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে। শেষ তিনটি করোনার ঢেউয়ের বিচারেই এই সংক্রমণের হিসাব করা হয়েছে। এই বিষয়টি বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেছে এই গবেষণাপত্র। সেখানে বলা হয়েছে, যাঁদের ফের করোনা হয়েছে, তাঁরা বেশিরভাগ ডেল্টা সংক্রমণের সময় আক্রান্ত ছিলেন। টুইট করে এ কথা জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অতিমারি বিশেষজ্ঞ।
advertisement
নবান্নে শিল্পপতি গৌতম আদানি! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে লম্বা বৈঠক, বিনিয়োগে আগ্রহী আদানি কর্তা?
এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিখ্যাত বিজ্ঞানী আনা ভন গটবার্গ বলেছিলেন, ওমিক্রন অতিরিক্ত মাত্রার সারা দক্ষিণ আফ্রিকায় ছড়িয়ে পড়েছে। তবে তাঁরা এটাও মনে করেছিলেন যে দেশে এখনও ওমিক্রনের মতো করোনার প্রজাতির সংক্রমণ রুখতে সক্রিয় ভূমিকা নিতে পারে টিকাকরণ। যদি সঠিক পরিমাণে টিকাকরণ সারা দেশে হয়, তাহলে ওমিক্রনের বাড়াবাড়ি রুখে দেওয়া সম্ভব।
আরও পড়ুন: রাজ্যে বিপুল বিনিয়োগের সম্ভাবনা, মমতা-আদানি বৈঠকের পর তুঙ্গে জল্পনা
তবে তিনি মনে করিয়ে দিয়েছিলেন, টিকাকরণ করা হল মানেই করোনায় আক্রান্ত হবেন না কেউ, এমনটা নয়। টিকাকরণ আসলে মানুষের শরীরে করোনা সংক্রমণের ফলে হওয়া মৃত্যু ও ভয়াবহতার পরিমাণ বেশ কিছুটা কমিয়ে দেয়। টিকাপ্রাপ্তদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। এ ক্ষেত্রেও তাই তিনি টিকাকরণকেই গুরুত্ব দিতে চাইছেন।