আরও পড়ুন: হস্তক্ষেপ করল না সুপ্রিম কোর্ট, মুক্তি চেয়েও স্বস্তি পেলেন না মানিক
আরও পড়ুন: 'বিলম্বিত বোধোদয়', তাপস রায়কে বিস্ফোরক আক্রমণ দিলীপের! তোলপাড়
বন্যা এবং তুষার ধ্বসে কার্যত ভেঙে পড়েছে নেপালের যোগাযোগ ব্যবস্থা৷ কাঠমাণ্ডুর পার্শ্ববর্তী এলাকায় অনেকে মানুষের খোঁজ মিলছে না, ধ্বসে হয়ত চাপা পড়ে আছেন অনেকেই৷ নাওয়াল পরাসি এলাকায় ২০০ বাড়ি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে৷ ত্রিবেনী রুরাল মিউনিসিপ্যালিটি এলাকায় ধ্বংস হয়েছে আরও ১৭৫টি বাড়ি৷ নারায়ণী নদী বইছে বিপদ সীমার উপর দিয়ে৷ টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে কার্যত দিশেহারা হয়ে পড়েছে হিমালয়ের কোলে এই ছোট্ট দেশটি৷
advertisement
ভয়ানক ঘটনা ঘটেছে রাঁচলি এলাকায়৷ সেখানে একটি নদীর পাশে একটি শ্রাদ্ধের অনুষ্ঠান চলার সময় ১৩ জন ভেসে গিয়েছেন৷ এই কারনালি নদীর স্ত্রোত বইছে ৩৯ ফুট উঁচু দিয়ে৷ বিপদে পড়া মানুষকে উদ্ধার করতে ব্যবহার করা হচ্ছে হেলিকপ্টার৷ বালাপুর, ইন্দ্রপুর, মুক্তিনাথগড়. গঙ্গাপুর, রাধাকৃষ্ণাতোলের মতো একাধিক এলাকায় ভয়ানক বানের সৃষ্টি হয়েছে৷ বন্ধ হয়ে গিয়েছে একাধিক জাতীয় ও গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা৷
ইতিমধ্যে সেখানে উদ্ধার কাজে হাত লাগিয়েছেন রাষ্ট্রপুঞ্জের এজেন্সি৷ তাঁরা খাবার ও ওষুধ পৌঁছে দিচ্ছে পশ্চিম নেপালের গ্রামে৷ জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা সেন্টার সেখানে চালাচ্ছে উদ্ধারকাজ৷ এখনও পর্যন্ত বৃষ্টির কারণে ১১০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে৷
