খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমবিএ পড়ুয়া ছিলেন অর্ণব৷ শুক্রবার রাতে খুলনার তেঁতুলতলা মোড়ে একটি চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে চা খাচ্ছিলেন তিনি৷ প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অনুযায়ী, আচমকাই মোটরসাইকেল করে চার পাঁচ জন দুষ্কৃতী সেখানে হাজির হয়ে খুব কাছ থেকে অর্ণবকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়৷ গুলি লাগবে অর্ণবের মাথায়৷ সঙ্গে সঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন অর্ণব৷
advertisement
আরও পড়ুন: নদিয়ায় বাংলাদেশ সীমান্তে মাটির নীচে তিন তিনটি গোপন বাঙ্কারের খোঁজ, ভিতরে কী? চমকে উঠল বিএসএফ
স্থানীয় বাসিন্দারাই অর্ণবকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান৷ কিন্তু চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন৷
খুলনা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার মহম্মদ মনিরুজ্জামান জানিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদীদের গুলিতে এক পড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে৷ কেন তাঁকে খুন করা হল, তা তদন্ত করে দেখছে পুলিশ৷
স্থানীয় সূত্রে খবর, সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারির পর তাঁর মুক্তির দাবিতে সরব হন অর্ণব৷ সেই কারণেই তাঁকে খুন হতে হল কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে৷ অভিযুক্তদের গ্রেফতার করার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশের পুলিশ৷