আরও পড়ুনঃ জাস্ট ৭ দিন! এক চামচ ‘এই’ মশলা ভেজানো জল খান, বাই বলুন হাজার রোগকে! থাকুন ‘বিন্দাস’
ডা. মমতাজ প্যাটেলের বিষয়ে বিশদে জেনে নেওয়া যাক
১. ডা. মমতাজ প্যাটেলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে আরসিপি-র তরফে বলা হয়েছে যে, তিনি হলেন প্রথম ইন্দো-এশিয়ান মুসলিম প্রেসিডেন্ট। ষোড়শ শতাব্দীর পুরনো ফিজিশিয়ানদের গ্রুপের নেতৃত্বপ্রদানকারী পঞ্চম মহিলা।
advertisement
২. ডা. মমতাজের চার বছরের মেয়াদের শুরুর দিনক্ষণ এখনও নিশ্চিত করে জানানো হয়নি। ডা. মমতাজের কথায়, “প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমি আরসিপি-কে নেতৃত্ব দেব, যাতে তা সেরা প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠতে পারে। সেই সঙ্গে রোগীদের সর্বোত্তম স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানের জন্য কেরিয়ারের প্রতিটি পর্যায়ে আমাদের সদস্যদের সহায়তা করতে হবে। আমি এই ভূমিকায় আবেগ, প্রতিশ্রুতি, দৃষ্টিভঙ্গি, মূল্যবোধ-ভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং ২০ বছরেরও বেশি আরসিপি অভিজ্ঞতা নিয়ে আসব।”
৩. ডা. মমতাজ প্যাটেল এর আগে আরসিপি সিনিয়র সেন্সর এবং শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছিলেন। এর পাশাপাশি ২০২৪ সালের জুন মাস থেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ করেছেন তিনি।
৪. আরসিপি বোর্ড অফ ট্রাস্টিস০এর চেয়ার ডা. ডায়না ওয়ালফোর্ড সিবিই বলেন যে, “কলেজে একটা চ্যালেঞ্জিং সময় চলছে। আর এই সময়ে দাঁড়িয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব নিলেন ডা. প্যাটেল। সততার সঙ্গে নেতৃত্ব দেওয়া, আমাদের সদস্যদের মধ্যে আস্থা পুনর্নির্মাণ করা এবং এই বিখ্যাত কলেজের দীপ্তি ফিরিয়ে আনার বিষয়ে তাঁর যে ক্ষমতা রয়েছে, সেটা নিয়ে আমি অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসী। আরসিপি-র দীর্ঘ ইতিহাসের এই গুরুত্বপূর্ণ পরবর্তী অধ্যায়ে ডা. প্যাটেলের সঙ্গে কাজ করার জন্য আমি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছি… আমাদের কলেজের নেতৃত্ব ও আধুনিকীকরণের কাজে ডা. প্যাটেলকে সহায়তা করার জন্য ট্রাস্টি বোর্ড যথাসাধ্য চেষ্টা করবেন।”
আরও পড়ুনঃ শরীরের কোনায় কোনায় ইউরিক অ্যাসিডের ভয়ঙ্কর ব্যথা! শুধু পান পাতা এইভাবে ব্যবহার করলেই কেল্লাফতে
৫. ডা. মমতাজ প্যাটেল উত্তর-পশ্চিমে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস (NHS) ইংল্যান্ডের স্নাতকোত্তর সহযোগী ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেই সঙ্গে তিনি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, মূল্যায়ন ও গবেষণায় একটি শক্তিশালী ট্র্যাক রেকর্ড স্থাপনকারী হিসেবে স্বীকৃতিও লাভ করেছেন।
৬. আরপিসি রেসিডেন্ট ডক্টর কমিউনিটির কো-চেয়ার্স ডা. অ্যান্টনি মার্টিনেলি এবং ডা. ক্যাথেরিন রোয়ান বলেন যে, “আমরা তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি, যাতে প্রাথমিক পর্যায়ের ডাক্তারদের অবস্থা, সহায়তা এবং কেরিয়ারের সম্ভাবনা উন্নত করা যায়। একসঙ্গে আমরা এটুকু নিশ্চিত করতে পারি যে, পরিবর্তিত এই স্বাস্থ্য পরিষেবা সংক্রান্ত প্রেক্ষাপটে পরবর্তী প্রজন্মের চিকিৎসদের হাতে যেন ক্ষমতা থাকে।”
