ঢাকা ট্রিবিউন সূত্রে খবর, একটি বিশেষ বিমানে ২০ জানুয়ারি ভ্যাকসিন পৌঁছাবে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। তার আগে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনকে যথাযথ পরিকাঠামো প্রস্তুত রাখতে বলেছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যদফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, কড়া নিয়ম মেনে করোনা ভ্যাকসিন দেওয়া হবে বাংলাদেশে। নির্দিষ্ট ‘টিকাদান কার্ড’ থাকলে তবেই ভ্যাকসিন মিলবে। জানা গিয়েছে, ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে যেমন নির্দিষ্ট সংখ্যক ভোটার থাকে, তেমনই টিকাদান কেন্দ্রগুলিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষকেই ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। সঙ্গে সরকারের দেওয়া টিকাদান কার্ড থাকতে হবে। করোনার টিকাকেন্দ্র হবে ইউনিয়ন পরিষদে, উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে, জেলা বা সদর হাসপাতালে, সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, বিশেষায়িত হাসপাতালে, পুলিশ হাসপাতালে, বিজিবি হাসপাতালে, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে এবং বক্ষব্যধি হাসপাতালে।
advertisement