নিজেদের আন্তর্জাতিক পার্টনার (আমেরিকা, ইজরাইল)দের থেকে নাকি গ্রিন সিগন্যাল পাওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে ভারত। পেলেই লোক দেখাতে মিথ্যা ফ্ল্যাগ অপারেশন করা হতে পারে। পাকিস্তানি প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন এ বছরই ভারতের তরফ থেকে বহুবার সিজ ফায়ার লংঘন করা হয়েছে। পাকিস্তানি সেনা ছাড়াও সাধারণ গ্রামবাসী মারা গেছেন ওই গোলাগুলিতে। এরপর আন্তর্জাতিক মহলের কাছে তিনি জানিয়েছেন,'আমি পরিষ্কার করে দিতে চাই ভারত যদি নিজেদের সীমা অতিক্রম করে পাকিস্তানের ওপর আঘাত হানার চেষ্টা করে, সার্জিক্যাল স্ট্রাইক বা অন্য কোনও ধরণের হামলা করার পরিকল্পনা করে থাকে তাহলে তার মূল্য চোকাতে হবে। সেক্ষেত্রে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে। পাক সামরিক বাহিনী সবদিক থেকে প্রস্তুত। দেশের মানুষ পর্যন্ত লড়াইয়ে নামতে তৈরি। ভারত এই কাজ করলে তাঁদের প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে'।
advertisement
>
উল্লেখ্য দু'দিন আগেই পাকিস্তান অভিযোগ তুলেছিল ইউনাইটেড নেশনস অবজারভারদের গাড়িতে গুলি চালিয়েছে ভারত। ইউএন তা স্বীকার করেছে।
রাওয়ালকোট সীমান্তের কাছে ভারতের দিক থেকেই তাঁদের গাড়িতে কিছু একটা লেগেছিল। ব্যাপারটি অনুসন্ধান করছে তাঁরা। ইমরান খানের পাল্টা জবাব অবশ্য দেয়নি ভারত। এদিকে পাঞ্জাবের গুরুদাসপুরে এদিনও একটি ড্রোন গুলি করে নামায় ভারতীয় সেনা। সেনার দাবি এই ড্রোনের মাধ্যমে গ্রেনেড হামলার ছক কষেছিল পাকিস্তান।