শনিবার খাওয়ার ফরিদ ইসলামাবাদ ইস্ট সিনিয়র সিভিল জজ কুদরাতুল্লাহর আদালতে পাকিস্তানের দণ্ডবিধির ৩৪, ৪৯৬ এবং ৪৯৬-বি ধারায় ওই মামলা করেন। দুর্নীতির একটি মামলায় সম্প্রতি জামিন পেয়েছেন খাওয়ার ফরিদ। আদালতে এক বিবৃতিতে তিনি দাবি করেন, ইমরান খান তার বৈবাহিক জীবন ধ্বংস করে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: দুটি লরি আটকাল পুলিশ, তাতে কী মিলল? রায়গঞ্জে তোলপাড় পড়ে গেল
advertisement
পরে আদালত থেকে মামলার বিবরণীতে উল্লেখ করা তিন সাক্ষী ইসতেখাম-ই-পাকিস্তান পার্টির সদস্য আওন চৌধুরি, মুফতি মুহাম্মদ সাঈদ এবং খাওয়ার ফরিদ মানেকার গৃহকর্মী লতিফকে ডেকে পাঠানো এবং আগামী ২৮ নভেম্বর তাদের আদালতে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাজ পড়ে একদিনে ২০ জনের মৃত্যু, অসময়ের বৃষ্টিতে বিপর্যয় গুজরাতে
আদালতের কাছে আবেদনে এই ঘটনায় ইমরান ও বুশরার কঠিন শাস্তি দাবি করেছেন খাওয়ার ফরিদ। বলেন, ২০১৪ সালের দিকে বুশরার বোনের মাধ্যমে ইমরান খানকে তার পরিবারের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, আমার অনুপস্থিতিতে ইমরান খান আমার বাড়িতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটাতেন। যা ছিল অনৈতিক এবং অপ্রত্যাশিত। এছাড়া ইমরান খান বুশরাকে ফোনও করতেন। বুশরার সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করার জন্য ইমরান খান তাকে আলাদা ফোন নম্বরও দিয়েছিল।