advertisement
মঙ্গল গ্রহ নিয়ে চিরকাল উৎসাহ রয়েছে বিজ্ঞানীদের ৷ এই লাল গ্রহে প্রাণের উৎস থাকতে পারে বলে অনুমান করছেন বিজ্ঞানীরা ৷ এই লাল গ্রহে এখনও পর্যন্ত পা না রাখলেও ইতিমধ্যেই রোবোটিক গবেষণা শুরু করে দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা ৷ এবং গবেষকরা অনুমান করছেন ২০৩০ সাল নাগাদ মঙ্গলে নাকি পারিও দিতে পারবে মানুষ ৷
আরও পড়ুন : ব্রিটেনে সংক্রমণ বাড়াচ্ছে ওমিক্রনের নতুন প্রজাতি, পুজোর পরেই কি শুরু হতে চলেছে কোভিডের নতুন ঢেউ?
কিন্তু মঙ্গলে পাওয়া আবর্জনার ফলে ইতিমধ্যেই চিন্তায় পড়েছেন বিজ্ঞানীরা ৷ ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবোটিক্স ডিপার্টমেন্টের এক গবেষক ফেলো ক্যাগ্রি কিলিক জানিয়েছেন, মানুষের রোবোটিক অনুসন্ধানের ফলেই আবর্জনার সৃষ্টি হয়েছে এই লাল গ্রহে ৷ ড. কিলিক আরও জানিয়েছেন মূলত তিনটি কারণে আবর্জনার সৃষ্টি হয়েছে এই লাল গ্রহে৷
আরও পড়ুন : শনি দেখে অবাক হতেন, হার মানাচ্ছে সুপার স্যাটার্ন, দেখুন ফটো
এই তিনটি কারণ হল বাতিল হার্ডওয়্যার , নিষ্ক্রিয় মহাকাশযান , ও বিধ্বস্ত মহাকাশযান ৷ বিভিন্ন কারণে মঙ্গলে মহাকাশ যান পাঠিয়েছে মানুষ ৷ এইসব গবেষণার কারণেই এই বিপূল পরিমান আবর্জনা সৃষ্টি হয়েছে মঙ্গলগ্রহে ৷ আবর্জনার আরও একটি বড় উৎস হল ধ্বংশ হওয়া মহাকাশযানের টুকরো ৷ ড. কিলিকের মতে এই বিশাল পরিমান আবর্জনা পরবর্তী মঙ্গল মিশনগুলিতে অত্যন্ত সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে ৷