এর আগে, ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে চিনে করোনা সংক্রমণের পরিমাণ ছিল দৈনিক ৪০ লক্ষ৷ চিনা সংবাদমাধ্যমের পরিসংখ্যান যদি ঠিক হয়, তা হলে এ বারের ঢেউ পার করে দিয়েছে সংক্রমণের সমস্ত লক্ষ্য৷ সে কথা স্বীকার করে নিয়েছে খোদ চিনের জাতীয় হেল্থ কমিশনও৷
advertisement
আরও পড়ুন- প্রবল ঠান্ডা ও অন্ধকারে জমে পূর্ব আমেরিকার ক্রিসমাসের সকাল, তুষারঝড়ে মৃত ৩১
এ ক্ষেত্রেও চিনা প্রশাসনের উদাসীনতাকেই দায়ী করছেন অনেকে৷ সম্প্রতি চিন ভেবেছিল, করোনার সংক্রমণ একেবারে শূন্যয় পৌঁছেছে৷ সেই কারণে জিরো কোভিড রেস্ট্রিকশন নীতি শুরু করেছিল সে দেশ৷ কিন্তু তাতে লাভ হয়নি বিশেষ৷ এর ফলে বেজিং শহর জুড়ে হঠাৎই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে সংক্রমণ৷ চিনের দক্ষিণ-পশ্চিমের সিচুয়ান প্রদেশের অর্ধেক বাসিন্দা আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়৷ যদিও সে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা সম্পর্কে স্পষ্ট হওয়া যায়নি৷
চিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কথাতেই, চিনের শহর ছেড়ে এখন করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে গ্রামাঞ্চলেও৷ সেই কারণেই যে এলাকাগুলিরে রোদের পরিমাণ বেশি, সেই এলাকাগুলিতে কোভিজের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য একাধিক বিশেষ ব্যবস্থা নিচ্ছে৷ পাশাপাশি, চিকিৎসাকেন্দ্র ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতেও বিশেষ ব্যবস্থা রাখতে বলেছে চিন৷