এই মুহূর্তে ব্রিটেনের অন্তত ৩০০০ নাগরিক আফগানিস্তানের রয়েছেন। উদ্বিগ্ন ব্রিটেন প্রশাসন জানাচ্ছে, ৬০০ সৈন্য পাঠিয়ে কাবুলের ব্রিটিশ দূতাবাস খালি করা হবে। কানাডার তরফে আফগানিস্তানে ২০১৩ সালে ৪০ হাজার কানাডিয়ান সৈন্য পাঠানো হয়েছিল ন্যাটো বাহিনী হিসেবে। তাঁদের মধ্যে দেড়শো জনের বেশি সৈন্যের মৃত্যু হয়। আপাতত সব অপারেশন বন্ধ রাখার কথা ঘোষণা করে দিয়েছে কানাডা সরকার।
advertisement
স্পেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে দ্রুতগতিতে পরিকল্পনা করা হচ্ছে আফগানিস্তানের দূতাবাস খালি করার জন্য। খুব শিগগিরই বিমান পাঠিয়ে বাসিন্দাদের দেশে ফেরানো হতে পারে।
রবিবারই কাবুলে দূতাবাসের দরজা বন্ধ করেছে জার্মানি। দূতাবাসের থেকে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে রাজধানী কাবুলের নিরাপত্তা পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। বার্লিন সূত্রে খবর, জার্মান নাগরিকদের পাশাপাশি তাদের দেশে সেই সমস্ত আফগানদের জায়গা দেওয়া যারা জার্মান প্রতিরক্ষা দপ্তরের সঙ্গে নিবিড় ভাবে এতদিন কাজ করেছেন।
কাবুল বিমানবন্দরে কাছেই অস্থায়ী যোগাযোগ শিবির স্থাপন করেছে ফ্রান্স। নাগরিকদের পাশাপাশি ফরাসি সামরিক বাহিনীর জন্য যেসব আফগান নাগরিকরা কাজ করতেন তাদেরকেও ফ্রান্সের ঠাই দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে ফ্রান্সের।
আফগানিস্তানের সর্বমোট ৫০ হাজার সৈন্য পাঠিয়েছিল ইতালি এর মধ্যে ৫৩ জন সৈন্য মারা যায়। ইতালি চাইছে যত দ্রুত সম্ভব নিজেদের নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে।