তার পরই তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। ওই দিনই ফাঁসিতে ঝোলানো হয় ওয়াংকে। প্রাথমিক স্কুলের ২৫ খুদে পড়ুয়ার খাবারে বিষ মেশানোর অভিযোগ উঠেছিল স্কুলেরই এক শিক্ষিকার বিরুদ্ধে। সেই ঘটনায় এক শিশুর মৃত্যুও হয়েছিল। চার বছর আগের সেই ঘটনায় দোষী প্রমাণিত হন শিক্ষিকা। চলতি সপ্তাহেই তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলায় চিন সরকার। শুক্রবার চিনের সরকারি সংবাদপত্রে ফাঁসির ঘটনাটি স্বীকার করা হয়েছে।তদন্তে নামে পুলিশ।
advertisement
কিন্তু কিছুতেই কোনও সূত্র খুঁজে পাচ্ছিল না তারা। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সেই তদন্ত চলে। অবশেষে এই ঘটনায় শিক্ষকের জড়িত থাকার সূত্র খুঁজে পান তদন্তকারীরা। কিন্তু তত দিনে স্কুল থেকে ইস্তফা দিয়ে দিয়েছিলেন ওয়াং। সেই শিক্ষককেই বৃহস্পতিবার ফাঁসিতে ঝোলাল চিন।
ওই মহিলা শিক্ষিকা অবশ্য আদালতে আবেদন করেছিলেন বাঁচার জন্য। কিন্তু তাতে লাভ হয়নি। তিনি জানিয়েছিলেন তার এক সহযোগী সঙ্গে ঝগড়ার কারণেই তাকে ছোট করবেন বলেই এমন পথ নিয়েছিলেন তিনি। প্রাণ ভিক্ষা চেয়েছিলেন। কিন্তু এখন সব শেষ।
