২৮টি দেশের ইউরোপীয়ান জোট থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্রিটেন ৷ আর এই সময় ডোনাল্ডের এই ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন বিরোধী মন্তব্য যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে বলে কূটনীতিক মহলের ধারণা ৷ ব্রিটিশরাও যে এখন ওবামা বা হিলারির থেকে ট্রাম্পপন্থীকেই সমর্থন করছেন , ব্রেক্সিটের রায়েই তা স্পষ্ট ৷
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চেয়েছিলেন, জোট বজায় রাখুক ব্রিটেন। সম্ভাব্য ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিন্টনও তেমনটাই চেয়েছিলেন। ট্রাম্প যদিও প্রচারের শুরু থেকেই অন্য স্টান্স নিয়েছিলেন। স্বাধিকার আদায়ের কারণেই ব্রিটেনের ইউরোপীয় জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসা উচিৎ বলে একাধিকবার মন্তব্য করেন তিনি। জোট ছাড়ার যুক্তি হিসেবে তিনি কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন ইইউ-এর অভিবাসন নীতিকেও। আজ তাই ভোটের ফল বেরোতেই মুক্তকণ্ঠ ট্রাম্প। বলেন, ‘‘এমনটা যে হতে চলেছে, আগেই বলেছিলাম। আশা করব, আমেরিকা এই রায়ের দিকে নজর রাখবে।’’
advertisement
ভোটের ফল ঘোষণার পরে মুখ খুলেছেন ওবামাও। ভোটের ফল আমেরিকা ও ব্রিটেন এই দু’দেশের সম্পর্কে কোনও প্রভাব ফেলবে না বলে আশ্বাস দেন তিনি।